করোনার লক্ষণ আছে কিনা জানতে চিকিৎসক-স্বাস্থ্যকর্মীদের ওই দল ইন্দোরের টাট পাত্তি বাখাল মহল্লায় গিয়েছিল। তখনই তাদের ওপর ছোঁড়া হয় ইট পাটকেল, এতে ২ মহিলা চিকিৎসক জখম হন। নিজেদের বাঁচাতে লুকিয়ে পড়েন তাঁরা, শেষমেষ উদ্ধার করে পুলিশ। পিপিই-র নীল পোশাক পরা চিকিৎসকদের দৌড়ে প্রাণ বাঁচানো ও তাঁদের ওপর জনতার ইট পাথর ছোঁড়ার ভিডিও গোটা দেশে ভাইরাল হয়ে যায়। জাতীয় নিরাপত্তা আইনে গ্রেফতার করা হয় অন্যতম অভিযুক্ত জাভেদকে, দেখা যায় তার করোনা হয়েছে। তাকে নিয়ে যাওয়া হয় জব্বলপুর মেডিক্যাল কলেজের করোনা ওয়ার্ডে। সেখান থেকে চম্পট দেয় অভিযুক্ত। তাকে গ্রেফতার করা হয় নরসিংপুর জেলা থেকে।
পুলিশের যে দলটি জাভেদকে গ্রেফতার করতে গিয়েছিল তাদের কোয়ারান্টাইন করা হয়েছে। পুলিশ সুপার রোহিত কেশভানিও ওই দলে ছিলেন। তিনি করোনা পজিটিভ, বাকিদেরও ডাক্তারি পরীক্ষা হবে।