চোপড়ার মত, চাই একটা পুরো রোডম্যাপ। তিনি ট্যুইট করেছেন, যদি পুরো শাটডাউন অর্থাত সব কিছু বন্ধ করে দিতে হয়, সেক্ষেত্রে একটি পথের দিশা থাকা প্রয়োজন। কোটি কোটি মানুষের দেশে যেখানে দিন আনি দিন খাই মানুষ প্রচুর, সেখানে এটা সহজ ব্য়াপার নয়। ওদের দেখভালের কী হবে? ওদের খাবারের থালায় আহারের সংস্থান, আমাদের স্বাস্থ্য পরিষেবাই বা কতটা তৈরি? এটা স্পষ্ট করতে হবে।
গতকাল রাতে দেশবাসীকে দেওয়া ভাষণে প্রধানমন্ত্রী করোনাভাইরাস উদ্ভূত সামগ্রিক পরিস্থিতি উল্লেখ করে বলেন, দুটো বিশ্বযুদ্ধের চেয়ে বেশি ক্ষতি করেছে এই ভাইরাস। গোটা দুনিয়া এক গভীর সঙ্কটের মধ্যে দিয়ে চলেছে। সাধারণতঃ একটা পরিবেশের সঙ্কট তৈরি হলে তা সীমিত কিছু দেশ বা রাজ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে। কিন্তু করোনাভাইরাস সংক্রমণ গোটা মানবজাতিকে সঙ্কটে ফেলেছে।
তিনি রবিবার দেশবাসীকে বিশেষ দরকার না হলে বাড়ির বাইরে না বেরনোর পরামর্শ দিয়ে অভয় দিয়েছেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের আকাল হবে না।