দাবার বোর্ডের ওপর তৃণমূল নেত্রীর ছবি, সেইসঙ্গে দীপাবলির শুভেচ্ছা বার্তা। আর রাজ্যের বিভিন্ন প্রকল্পের সাফল্যের খতিয়ান। পাশাপাশি, কেন্দ্র প্রতিশ্রুতি দিয়ে, যে প্রকল্পগুলি রূপায়িত করেনি, রয়েছে তারও তালিকা। কল্যাণ বলেছেন, অভিনব এই দাবার বোর্ড দিয়েই একুশের লড়াই শুরু। তাই উল্লেখ করা হয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও মোদি সরকারের সাফল্যের খতিয়ান। তবে তৃণমূলের খতিয়ানকে মিথ্যে প্রচার বলে দাবি করে বিজেপির হুগলির সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়ের অভিযোগ, দাবার বোর্ডে লেখা অনেক প্রকল্পেরই কোনও অস্তিত্ব নেই। এমনকি, রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের নাম পাল্টে নিজেদের নামে করারও অভিযোগ তুলেছেন তিনি।
এর আগে, দুর্গাপুজোর সময়, উত্তর ২৪ পরগনার বনগাঁয়, তৃণমূল নেতৃত্বের তরফে এলাকার মহিলাদের লুডো উপহার দেওয়া হয়। লুডোর মইয়ের ওপর তৃণমূলনেত্রীর, আর সাপের মুখে বিজেপি নেতৃবর্গের ছবি ছিল। ছিল নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহ, জগত্প্ররকাশ নাড্ডা, কৈলাস বিজয়বর্গীয়, দিলীপ ঘোষের ছবিও। এনিয়ে জোর তরজাও হয়।