সোস্যাল মিডিয়ায় এক পোস্টে চাং সং-মিন নামে ওই উপদেষ্টা জানিয়েছেন, উত্তর কোরিয়ার কোনও নেতাই, এক যদি অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গদিচ্যুত না হন বা খুব অসুস্থ হয়ে শাসন করার মতো অবস্থায় না থাকেন, নিজের ক্ষমতা, কর্তৃত্ব অন্যের হাতে তুলে দেন না। তিনি নিজের আগের দাবিরই পুনরাবৃত্তি করেন যে, কিম জং-উন শয্যাশায়ী, শাসন করার শক্তি নেই। আরও দাবি করেন, সাম্প্রতিক কয়েক মাসে কিমের শরীর-স্বাস্থ্য ঘিরে জল্পনা, গুজব খারিজ করতে তাঁর যত ছবি উত্তর কোরিয়া প্রকাশ করেছে, সেসবই মিথ্যা, জাল। চাং বলেছেন, আমার ধারণা, উনি কোমায়, তবে মারা যাননি। পুরোপুরি ক্ষমতা হাতবদলের পরিকল্পনা তৈরি হয়নি, কিন্তু দীর্ঘ সময় ধরে শূন্যতা বজায় রাখা চলতে পারে না, তাই কিম ইয়ো-জংকে সামনে তুলে ধরা হচ্ছে।
তবে উত্তর কোরিয়ার মিডিয়া বলেছে, কিম সম্প্রতি দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, কোভিড-১৯ উদ্ভূত পরিস্থিতিতে তৈরি হওয়া মারাত্মক চ্যালেঞ্জগুলিও খতিয়ে দেখেছেন। এও শোনা যাচ্ছে, দেশকে খাদ্যসঙ্কট থেকে বাঁচাতে নিজেদের পোষ্য কুকুর প্রশাসনের হাতে তুলে দিতে বলা হয়েছে দেশবাসীকে।