কলকাতা : সাত সকালে ই এম বাইপাসে দুর্ঘটনা। উল্টে যায় গাড়ি।  ট্রাফিক পুলিশ সূত্রে খবর, চিংড়িহাটার কাছে ক্যাপ্টেন ভেড়ির সামনে আজ সকাল ৬টা নাগাদ একটি গাড়ি ডিভাইডারে ধাক্কা মেরে উল্টে যায়। গাড়িটি সেক্টর ফাইভ থেকে সায়েন্স সিটির দিকে আসছিল। গাড়িতে শুধু চালক ছিলেন। তবে তাঁর আঘাত গুরুতর নয়। পুলিশ চালককে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করছে।




 দুর্ঘটনার জেরে  বাইপাসে কিছুক্ষণ যানজটের সৃষ্টি হয়। আপাতত যান চলাচল স্বাভাবিক।


সাত সকালে ই এম বাইপাসে দুর্ঘটনায় উল্টে গেল গাড়ি। ট্রাফিক পুলিশ সূত্রে খবর, চিংড়িহাটার কাছে ক্যাপ্টেন ভেড়ির সামনে আজ, মঙ্গলবার সকাল ৬টা নাগাদ একটি গাড়ি ডিভাইডারে ধাক্কা মেরে উল্টে যায়। গাড়িটি সেক্টর ফাইভ থেকে সায়েন্স সিটির দিকে আসছিল।  গাড়িতে শুধু চালক ছিলেন। তবে তাঁর আঘাত গুরুতর নয়।  পুলিশ চালককে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করছে।  দুর্ঘটনার জেরে বাইপাসে কিছুক্ষণ যানজটের সৃষ্টি হয়।  


নদিয়ার শান্তিপুরে দোল উপলক্ষে গোপালপুজোর বিসর্জনের শোভাযাত্রায় দুই বারোয়ারির মধ্যে গন্ডগোলে চলল গুলি। গতকাল, সোমবার রাত সাড়ে ৯টা নাগাদ ডাকঘর মোড়ে এই ঘটনা ঘটে।  ছুতোরপাড়া এবং গার্ডেনমোড় এই দুই বারোয়ারি পুজো কমিটির মধ্যে বিবাদ বাঁধে কে আগে যাবে তা নিয়ে।  সেই সময় ভিড়ের মধ্যে ২ রাউন্ড গুলি ছোড়ে কেউ। গুলিবিদ্ধ হন বিশ্বজিত্‍ পাল নামে এক স্থানীয় যুবক।  অন্য এক যুবককে রাস্তায় ফেলে মারধর করা হয়। ঘটনায় লেগেচে রাজনীতির রং।  তৃণমূলের দাবি, আহত দুজনই তাদের সক্রিয় কর্মী।  বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতীরাই গুলি চালিয়েছে।  অভিযোগ অস্বীকার বিজেপির। তাদের দাবি, তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের কারণেই ওই ঘটনা ঘটেছে।


আহত তৃণমূল কর্মী রাজেন সাহা বলেন, ‘‘শোভাযাত্রা যখন যাচ্ছিল, তখন গন্ডগোল হয়। আমার গলার হার ছিনিয়ে নেয় একজন। তারপর আমাকে লক্ষ্য করে গুলি করা হয়। তা পাশ দিয়ে বেরিয়ে যায়। এরপর আমাকে রাস্তায় ফেলে মারধর করে কয়েকজন।’’


রঙের উৎসবে এই ঘটনায় লেগেছে রাজনীতির রং। গুলি চালানোর নেপথ্যে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা রয়েছে বলে অভিযোগ করেছে বিজেপি। যদিও, তা মানতে নারাজ শাসক দল। শান্তিপুর শহর তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অরবিন্দ মৈত্র বলেন, ‘‘গতকালের ঘটনা বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতীরা ঘটিয়েছে।  বিসর্জনকে কেন্দ্র করে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি করে। তারপর তৃণমূল কর্মীদের লক্ষ্য করে গুলি চালায়।’’