ময়ূখ ঠাকুর চক্রবর্তী, কলকাতা: দমদমে (dumdum) পানশালায় যুবকের রহস্যমৃত্যু। ৫ বন্ধুর সঙ্গে গতকাল পানশালায় যান পূর্ব সিঁথির (sinthi) বাসিন্দা এক যুবক। রাতে ওই যুবকের খোঁজে বন্ধুরা বাড়িতে যান। বাড়িতে না মেলায় বন্ধুরা ফের পানশালায় যান। পানশালার (pub) মধ্যেই উদ্ধার হয় রক্তাক্ত দেহ। পড়ে গিয়ে মৃত্যু নাকি অন্য কারণ, খতিয়ে দেখছে পুলিশ। হোটেলের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। বন্ধুদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ।


গতকাল, বানতলায় (Bantala) নির্মীয়মাণ বহুতলে মহিলার রক্তাক্ত মৃতদেহ উদ্ধারের (Body Rescued) ঘটনায় এখনও মৃতের পরিচয় পুলিশ জানতে পারেনি। পুলিশ সূত্রে খবর, শনাক্ত করার জন্য বারুইপুর পুলিশ জেলা ও আশপাশের সব থানায় মহিলার ছবি পাঠানো হয়েছে। বানতলা লেদার কমপ্লেক্সে (Bantala Leather Complex) যে কর্মীরা কাজ করেন, তাঁদের তালিকা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সেইসঙ্গে দেখা হচ্ছে, কোনও কর্মী মিসিং রয়েছেন কি না। আজ ফরেন্সিক দল যাচ্ছে ঘটনাস্থলে। পুলিশ সূত্রে খবর, খুনের আগে মহিলার ওপর শারীরিক নির্যাতন হয়েছিল কিনা, তাও খতিয়ে দেখছে কলকাতা লেদার কমপ্লেক্স থানার পুলিশ। 


দক্ষিণ ২৪ পরগনার নোদাখালিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ (Bombing)। বাড়ি মালিক-সহ একই পরিবারের ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। স্থানীয় সূত্রে খবর, সকাল সোয়া ৮টা নাগাদ বিকট শব্দে কেঁপে ওঠে নোদাখালির (Nodakhali) সোনারিয়া এলাকা। স্থানীয়দের দাবি, অসীম মণ্ডল ওই বাড়িতেই বাজি তৈরি হত। সেখানেই বিস্ফোরণ ঘটে। বিস্ফোরণের তীব্রতায় ছিন্নভিন্ন হয়ে যায় তিনটি দেহ। দেহাংশ ছিটকে গিয়ে পড়ে বেশ কিছুটা দূরে। বাজির মশলা থেকেই বিস্ফোরণ ঘটে বলে প্রাথমিক তদন্তে অনুমান পুলিশের। বেআইনিভাবে বাজি তৈরি হত কি না, খতিয়ে দেখছে পুলিশ। 


উল্লেখ্য, এই একই দিনের ঘটনা। কোচবিহারের (Coochbehar) বাবুরহাটে (Baburghat) গাড়ি থেকে উদ্ধার হল পুড়ে যাওয়া দেহ। গতকাল রাতে স্থানীয় একটি গাড়ির সার্ভিস সেন্টারে আগুন লেগে যায়।  সার্ভিস সেন্টারের কর্মীরা আগুন নিভিয়ে ফেলেন।  পরে গাড়ির ভিতর থেকে অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তির মৃতদেহ উদ্ধার হয়। পুলিশ দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে। কিভাবে এই ঘটনা ঘটল তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। 


আরও পড়ুন: ‘কংগ্রেস ছাড়া বিজেপি বিরোধী জোট সম্ভব নয়,’ মমতাকে কুর্নিশ জানিয়ে অবস্থান স্পষ্ট শিবসেনার