গড়ফা: প্রথমে গৃহকর্তা। এরপর সাড়ে তিনমাসের ব্যবধানে একই বাড়ি থেকে উদ্ধার গৃহকর্ত্রীর (House wife) পচাগলা দেহ। গড়ফা থানার কেপি রায় রোডের বাড়ি থেকে গতবছরের নভেম্বরে গৃহকর্তা সংগ্রাম দে-র কঙ্কালসার দেহ উদ্ধার হয়। এবার উদ্ধার হল সংগ্রাম দে স্ত্রী অরুণার পচাগলা দেহ। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের (Kolkata Police) অনুমান, দিনদুয়েক আগে মহিলার মৃত্যু (Dead) হয়।


পুলিশের দাবি, বাবা-মার মৃত্যুর ব্যাপারে কাউকে কিছু জানাননি ছেলে কৌশিক দে। বাবার মৃতদেহ তিনমাস আগলে বসেছিলেন বলে পুলিশের দাবি । সেইসময় মানসিক বিকারগ্রস্ত কৌশিকের চিকিত্সা করানো হয় । এবার মায়ের দেহও আগলে বসেছিলেন ছেলে । কীভাবে মৃত্যু খতিয়ে দেখছে গরফা থানার পুলিশ। 


আরও পড়ুন: Suvendu Adhikari: ''রাজ্যপালের ভাষণের প্রতিলিপি দেখে প্রতিবাদ করেছি'', সাংবাদিক বৈঠকে শুভেন্দু


আরও পড়ুন: Mamata Banerjee: "একঘণ্টা ধরে অসভ্যতা,'' বিধানসভায় বিক্ষোভ প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়া মমতার


এর আগে নদীয়ায় একটি খুনের ঘটনা ঘটে । প্রথমে খুন (Murder)। তারপর প্রমাণ লোপাটের চেষ্টায় প্রথমে নির্মীয়মাণ বাথরুমে (Bathroom) মাটি খুঁড়ে দেহ পুঁতে রাখা। দেহ মাটিচাপা দেওয়ার পর তার ওপরেই কংক্রিটের গাঁথনি! বিয়ের মাত্র চার মাসের মধ্যে তৃতীয় পক্ষের স্ত্রীকে (Wife) নৃশংসভাবে খুন ও তারপর খুনের তথ্য-প্রমাণ লোপাটের চেষ্টার এমন গুরুতর অভিযোগে ব্যাপক চাঞ্চল্য নদিয়ার (Nadia) ধানতলা থানার শংকরপুর এলাকায়। ঘটনার পর থেকে বছর চল্লিশের রবীন্দ্রনাথ রায় পলাতক। 


স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ২২ ফেব্রুয়ারি স্ত্রীকে মাথায় ভারী কিছু দিয়ে আঘাত করে খুন করে অভিযুক্ত। ঘটনার ১০ দিনের মাথায় গতকাল বিকেলে অভিযুক্ত মদ্যপ অবস্থায় স্থানীয় কয়েকজন যুবকের কাছে নিজের অপরাধের কথা স্বীকার করে বলেই খবর। যারপরই খবর দেওয়া হয় ধানতলা থানায়। রাতে পুলিশ এসে দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়। নৃশংস এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায়।