কলকাতা: ঝাঁটা হাতে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট চাইছেন তৃণমূল প্রার্থী।  কলকাতা (Kolkata) পুরসভার ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের ২ বারের কাউন্সিলর অমল চক্রবর্তীর। এদিন গৌরীবাড়ি এলাকায় প্রচারে নেমে ঝেঁটিয়ে আবর্জনা সাফ করার প্রতিশ্রুতি দিলেন তৃণমূল প্রার্থী। কলকাতা পুরসভার (KMC) ১০৯ নং ওয়ার্ডে এবারও তৃণমূলের টিকিটে লড়ছেন অনন্যা বন্দ্যোপাধ্যায় (Ananya Banerjee)। এদিন মুকুন্দপুর এলাকায় প্রচারে গিয়ে সরকারি প্রকল্পের সুবিধা মিলছে কি না, এলাকায় পানীয় জল অথবা অন্য কোনও সমস্যা রয়েছে কি না সেই বিষয়ে খোঁজ নেন তৃণমূল প্রার্থী। 


এদিকে, শিল্প ও বিনিয়োগ টানতে কলকাতায় জম্মু কাশ্মীরের লেফটেন্যান্ট গভর্নর। মঙ্গলবার বঙ্গের শিল্পপতিদের সঙ্গে করলেন বৈঠক। পাশাপাশি ভূস্বর্গে বিনিয়োগ করলে, কী কী ছাড় বা সুবিধা মিলবে, তারও রূপরেখা তুলে ধরেন সেখানকার আমলারা। 


জম্মু কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা প্রত্যাহার করে, কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল করা হয়েছে দু’বছরেরও বেশি সময় হয়ে গিয়েছে। জমি কেনা থেকে শিল্পস্থাপন, এখন দেশের আর পাঁচটা রাজ্যের মতোই সহজ হয়ে গিয়েছে ভূস্বর্গেও। এই প্রেক্ষাপটে এবার সেখানে বিনিয়োগ টানতে উদ্যোগী হল জম্মু কাশ্মীর প্রশাসন। তারই অংশ হিসেবে মঙ্গলবার কলকাতায় হয়ে গেল একদিনের ইন্ডাস্ট্রি ইন্টার‍্যাকশন। 


কলকাতার এক পাঁচতারা হোটেলে এদিন বাংলার শিল্পপতিদের সঙ্গে দেখা করেন জম্মু কাশ্মীরের লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহা। ভূস্বর্গে বাংলার শিল্পপতিদের বিনিয়োগে আমন্ত্রণও জানান তিনি। কিন্তু ভূস্বর্গে শিল্প টানতে বাংলায় কেন?



লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহা বললেন, রাজ্য এখন শিল্প সহায়ক। স্বস্তি ফিরেছে। আপনারা ব্যবসা করতে পারেন। শুধু বিনিয়োগের আহ্বান নয়, ভূস্বর্গে বিনিয়োগ করলে কী কী ছাড় বা সুবিধা পাওয়া যাবে, সেই রূপরেখাও এদিন শিল্পপতিদের সামনে তুলে ধরেন সেখানকার আমলাদের একাংশ। জম্মু কাশ্মীরের শিল্প ও বাণিজ্য দফতরের প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি  রঞ্জন প্রকাশ ঠাকুর ও জম্মু-কাশ্মীর পিপিও এমডি অনীতা কর নিজেদের বক্তব্য তুলে ধরেন।