মুখ্যসচিব চিএম বিজয় ভাস্কর জানান, জনগণের অসুবিধে লাঘব করতেই আরও কিছু ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া হল। বৃহস্পতিবার মধ্যরাত থেকেই এই ছাড় দেওয়া হবে।
লকডাউন কিছুটা শিথিল হওয়াতে বৃহস্পতিবারই বেঙ্গালুরুর বিভিন্ন রাস্তায় গাড়ির সারি দেখা যায়। তবে জেলা প্রশাসন ও বেঙ্গালুরুর ক্ষেত্রে বিবিএমপিকে দেখতে হবে, এতে কোনওভাবেই যেন করোনা সতর্কতার প্রাথমিক নিয়মগুলি লঙ্ঘিত না হয়। যেমন কাজের জায়গায় সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতেই হবে।
যেসব ক্ষেত্রে লকডাউন শিথিল হল, সেখানেও যথাসম্ভব কম কর্মী দিয়েই কাজ করাতে হবে। কম লোক অফিসে, বেশি লোক বাড়ি থেকে কাজ করবেন। জানিয়েছে প্রশাসন।
১৮ এপ্রিলই মুখ্যমন্ত্রী ইয়েদুরাপ্পা বলেন, আইটি সেক্টর কাজকর্ম শুরু করতে পারে, কিন্তু ৩৩ শতাংশ কর্মীদের নিয়ে। যদিও পরে এই সিদ্ধান্ত ফিরিয়ে নেন তিনি। বলেন, জনগণের মতের কথা ভেবেই সিদ্ধান্ত পরিবর্তন।
লকডাউনে দেশের অর্থনীতির যথেষ্ট ক্ষতি হচ্ছে, এই কথা ভেবেই সিদ্ধান্ত নেয় ইয়েদুরাপ্পা সরকার।
যদিও আজ শহরের রাস্তায় গাড়ির সারে দেখে ট্যুইট করা হয় কংগ্রেসের তরফে।
লকডাউন কার্যকর থাকছে হোটেল, মল, রেস্টুরেন্ট, সিনেমা হল ইত্যাদি ক্ষেত্রে। জরুরি পরিষেবার ছাড়পত্র থাকা গাড়িগুলি ছাড় পেলেও গণপরিবহণ ব্যবস্থা বন্ধই থাকবে ২ মে অবধি।