অনামিকা জানিয়েছেন, জারদৌসির এই লেহঙ্গা তৈরি করতে লেগেছে প্রায় ১০,০০০ ঘণ্টা। ওড়না তৈরি হয়েছে প্রবাল দিয়ে। লেহঙ্গাটির উপাদান হল শ্রেষ্ঠ মানের চিকনকারি আর সোনার কাজ। ওড়নাতেও সোনা রয়েছে। অনামিকা বলেছেন, মিহিকা ও তাঁর মা বান্টি বাজাজ উভয়েরই দুর্দান্ত রুচিবোধ। বিয়েতে সম্পূর্ণ অন্যরকম কিছু পরতে চেয়েছিলেন তাঁরা।
করোনা পরিস্থিতিতে হয়েছে বিয়ে। তাই সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং পালন করতে মাত্র ৩০ জনকে আমন্ত্রণ করেন রাণা-মিহিকা।
আশীর্বাদ অনুষ্ঠানে মিহিকা পরেছিলেন মা বান্টির বিয়ের লাল ও ধূসর লেহঙ্গা।
গায়ে হলুদের দিন হলুদ-সবুজ লেহঙ্গা। সঙ্গে অসামান্য ঝিনুকের গয়না।
মেহন্দিতে গোলাপি রঙের হাতে তৈরি এমব্রয়ডারি করা জ্যাকেট আর লেহঙ্গা।