এহেন প্রশংসার জবাবে মিলিন্দকে ধন্যবাদ দিয়ে মোদিও ট্যুইট করেছেন, আমেরিকার সঙ্গে ভারতের জোরদার সম্পর্ক তৈরি করায় আমার প্রয়াত বন্ধু মুরলি দেওরাজির দায়বদ্ধতার কথা বলেছেন। আপনি একেবারে সঠিক। আমাদের দুটি রাষ্ট্রের মধ্যে সম্পর্ক জোরদার হতে দেখলে উনি সত্যিই খুব খুশি হতেন। একবিংশ শতকে ভারতের নেতৃত্বকে রিপাবলিকান, ডেমোক্র্যাট-দুই শিবিরই স্বীকার করে বলেও মোদির ট্যুইটের প্রতিক্রিয়ায় লেখেন মিলিন্দ।
সেদিন মোদি মার্কিন প্রেসিডেন্টকে ইংরেজিতে স্বাগত জানিয়েছিলেন। ট্রাম্পের ৩৪ মিনিটের ভাষণের পর মোদি আবার অল্প কিছুক্ষণের জন্য বলেন, এবার হিন্দিতে। ভারতে সব কিছু ঠিকঠাক চলছে, ৯টি ভাষায় উল্লেখ করেন তিনি। পর্যবেক্ষক মহলের ধারণা, এটা দেশে তাঁর সরকার অ-হিন্দিভাষীদের ওপর হিন্দি চাপিয়ে দিতে চাইছে, এমন ধারণা খারিজ করারই চেষ্টা।
ট্রাম্পের সামনে মোদির ভাষণকে কেন্দ্র করে এতটাই উদ্দীপনা ছড়ায় যে, অনেকে এমন কথাও বলছেন যে, এই প্রথম একজন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী কোনও মার্কিন প্রেসিডেন্টকে ছাপিয়ে গেলেন, ম্লান করে দিলেন।
নাম না করে পাকিস্তানকেও নিশানা করে মোদি ভাষণে বলেন, আমেরিকার মাটিতে ২০০১-এর ১১ সেপ্টেম্বরের হামলা, ২০০৮-এর মুম্বই জঙ্গি আক্রমণ-দুটিতেই জড়িত লোকজন এসেছিল ভারতের পড়শি দেশটি থেকেই।