একই মত যোগগুরু রামদেবেরও। এক সাক্ষাৎকারে রামদেব বলেছেন, শুধু হিন্দুদের টার্গেট করা হচ্ছে। যেভাবে হিন্দু উৎসবগুলিকে বারবার আতসকাচের তলায় আনা হচ্ছে তা ভুল।
যোগগুরুর কথায়, সব বিষয়ে আইনি পদক্ষেপ করা কি ভাল? তিনি নিজে স্কুল, বিশ্ববিদ্যালয় চালান, সেখানে তাঁরা শুধু হাতে তৈরি বাজি পোড়াতে দেন, যা ধীরে ধীরে পোড়ে। প্রচণ্ড শব্দ করা বাজি পোড়ানোর অনুমতি দেন না। এ ধরনের শব্দবাজির ওপরেই শুধু নিষেধাজ্ঞা আনা যেতে পারত।
প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শশী থারুর সুপ্রিম কোর্টের রায়ের সমর্থনে টুইট করে বলেন, বকরি ইদে শুধু ছাগল কাটা হয়। মহরমে অংশগ্রহণকারীরা নিজেদের আঘাত করে। কিন্তু বাজি অংশগ্রহণকারী ও যারা অংশ নেয়নি- এমন সকলের ক্ষতি করে।
এই মন্তব্যের সমালোচনা করে রামদেব বলেছেন, থারুরের মত একজন বুদ্ধিমান ব্যক্তির এ ধরনের কথা বলা উচিত নয়।
৯ তারিখ এক রায়ে সুপ্রিম কোর্ট দিল্লি-এনসিআর এলাকায় ১ নভেম্বর পর্যন্ত সব ধরনের বাজি বিক্রি নিষিদ্ধ করেছে। ১৯ তারিখ দীপাবলি, ফলে পরিষ্কার, উৎসবের আগে রাজধানী এলাকায় কোনও বাজি বিকোবে না।