তিনি লিখেছেন, শিক্ষা ক্ষেত্রে এই সংস্কার ছিল বহু প্রতীক্ষিত, এটি বহু আগে হওয়া দরকার ছিল। আগামী দিনে এর ফলে কোটি কোটি জীবনে পরিবর্তন আসবে.. শিক্ষার আলো আমাদের জাতির জীবন উজ্জ্বল করে তুলুক, সমৃদ্ধির পথ নিয়ে যাক। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেছেন, এই শিক্ষানীতির মাধ্যমে স্কুলের প্রাক প্রাথমিক স্তর থেকেই শিক্ষার বিশ্বায়ন হয়ে যাচ্ছে, এর ফলে ২০৩০-এর মধ্যে দেশের সমস্ত ছেলেমেয়ে স্কুলে ভর্তি হবে। স্কুলছুট ২ কোটি প্রাক্তন পড়ুয়াকে ফিরিয়ে আনবে মূল ধারায়।
তাঁর কথায়, স্কলারশিপ পাওয়ার সুযোগ বাড়ানো, মুক্ত ও দূর শিক্ষার পরিকাঠামো উন্নত করা, অনলাইন শিক্ষা এবং প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি শিক্ষানীতিতে বিরাট গুরুত্ব পেয়েছে। শিক্ষা ক্ষেত্রে এগুলি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার।
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও বলেছেন, ভারতীয় শিক্ষা ব্যবস্থায় এটি ঐতিহাসিক দিন। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা নতুন শিক্ষানীতি ২০২০-কে অনুমোদন দিয়েছে, স্কুল শিক্ষা ও উচ্চ শিক্ষায় ই নীতি ঐতিহাসিক সংস্কার আনবে। নিজের সংস্কৃতি ও মূল্যবোধ বাদ দিয়ে কোনও জাতি বড় হতে পারে না, তিনি বলেছেন।