তাঁরা আরও জানিয়েছেন, গত বছর দেওয়ালির সময়, ১ ডিসেম্বর রেইসিং ডে, ২৬ জানুয়ারি সাধারণতন্ত্র দিবসে বিএসএফের তরফে প্রথামাফিক শুভেচ্ছাবার্তা পাঠানোর চেষ্টা হলেও পাকিস্তান পাল্টা সৌজন্য দেখায়নি।
যদিও দেশের পূর্বপ্রান্তে বাংলাদেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড, বাংলাদেশের সঙ্গে মিষ্টি বিনিময় হয়েছে বিএসএফের। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত পাহারা দেয় দুই বাহিনী। পরে বিএসএফের দক্ষিণবঙ্গ ফ্রন্টিয়ারের তরফে বিবৃতি দিয়ে বলা হয়, বিএসএফ, বিজিবি-র সম্পর্ক খুব মধুর। দুদেশ একই সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, উত্সবের ধারক-বাহক। দুটি দেশ ও তাদের সীমান্ত পাহারা দেওয়া বাহিনীর মধ্যে যে উষ্ণতা ও বন্ধন আছে, তার প্রতিফলন দেখা যায়, যখন তারা ইদ সহ নানা খুশির উতসবের আনন্দ ভাগাভাগি করে। বিএসএফ ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের ৯০৩ কিমি পাহারার দায়িত্বে রয়েছে।
তাদের বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, সীমান্ত চৌকি স্তর পর্যন্ত বিএসএফের জওয়ানরা বাংলাদেশের সাথীদের শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন। পেট্রোপোল সীমান্তে বিজিবি সদর দপ্তরের জন্য উপহার তুলে দেওয়া হয়েছে। সেখানে ভবিষ্যত সময়ে আরও উন্নতির আশায় বিজিবি-কে শুভেচ্ছা পাঠিয়েছে বিএসএফ।