করোনার টিকা প্রস্তুত হতে এখনও ২ বছর, মন্তব্য করলেন নোভার্তিসের সিইও
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Updated at:
15 May 2020 08:13 PM (IST)
অন্যান্য বিশেষজ্ঞও বলছেন, অন্তত আগামী বছরের আগে টিকা আসার সম্ভাবনা ক্ষীণ। কারণ কোটি কোটি মানুষের ব্যবহারের জন্য নিয়ে আসার আগে তা মানুষের ওপর বিপুল হারে পরীক্ষা করতে হবে।
NEXT
PREV
জুরিখ: করোনার জন্য যে টিকাই বার হোক, তা ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত হতে আরও অন্তত ২ বছর লাগবে। বললেন সুইস ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থা নোভার্তিসের সিইও ভাস নরসিংহন।
নোভার্তিস নিজে এখন আর কোনও অসুখের টিকা প্রস্তুত করে না, সেই ব্যবসা ২০১৫ সালে গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইনকে বেচে দিয়েছে তারা। কিন্তু বেশ কিছু ওষুধ কোম্পানি করোনার টিকা তৈরিতে সর্বশক্তি দিয়ে নেমে পড়েছে, মানুষের ওপর পরীক্ষাও শুরু করেছে কেউ কেউ। কিন্তু নরসিংহনের বক্তব্য, সর্বসাধারণের জন্য প্রস্তুত হয়ে টিকা বাজারে আসতে এখনও কম করে ২ বছর লাগবে। এই শরতে টিকার ডাক্তারি পরীক্ষার প্রথম ফল আসার কথা। সব কিছু যদি ঠিকঠাক চলে, তাহলে টিকা পুরোপুরি আসতে আসতে এখনও ২৪ মাস, বলেছেন তিনি।
অন্যান্য বিশেষজ্ঞও বলছেন, অন্তত আগামী বছরের আগে টিকা আসার সম্ভাবনা ক্ষীণ। কারণ কোটি কোটি মানুষের ব্যবহারের জন্য নিয়ে আসার আগে তা মানুষের ওপর বিপুল হারে পরীক্ষা করতে হবে। যথেষ্ট সংখ্যক টিকা বার করাও নতুন চ্যালেঞ্জ হতে চলেছে, নরসিংহন বলেছেন। সাধারণ হিসেবে করোনা টিকার নতুন কারখানা গড়তে ৩-৪ বছর লাগার কথা। কিন্তু এ ক্ষেত্রে বর্তমান উৎপাদন নেটওয়ার্ক ব্যবহার করেই বিশাল পরিমাণ টিকা দ্রুত তৈরি করতে হবে, তিনি বলেছেন।
জুরিখ: করোনার জন্য যে টিকাই বার হোক, তা ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত হতে আরও অন্তত ২ বছর লাগবে। বললেন সুইস ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থা নোভার্তিসের সিইও ভাস নরসিংহন।
নোভার্তিস নিজে এখন আর কোনও অসুখের টিকা প্রস্তুত করে না, সেই ব্যবসা ২০১৫ সালে গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইনকে বেচে দিয়েছে তারা। কিন্তু বেশ কিছু ওষুধ কোম্পানি করোনার টিকা তৈরিতে সর্বশক্তি দিয়ে নেমে পড়েছে, মানুষের ওপর পরীক্ষাও শুরু করেছে কেউ কেউ। কিন্তু নরসিংহনের বক্তব্য, সর্বসাধারণের জন্য প্রস্তুত হয়ে টিকা বাজারে আসতে এখনও কম করে ২ বছর লাগবে। এই শরতে টিকার ডাক্তারি পরীক্ষার প্রথম ফল আসার কথা। সব কিছু যদি ঠিকঠাক চলে, তাহলে টিকা পুরোপুরি আসতে আসতে এখনও ২৪ মাস, বলেছেন তিনি।
অন্যান্য বিশেষজ্ঞও বলছেন, অন্তত আগামী বছরের আগে টিকা আসার সম্ভাবনা ক্ষীণ। কারণ কোটি কোটি মানুষের ব্যবহারের জন্য নিয়ে আসার আগে তা মানুষের ওপর বিপুল হারে পরীক্ষা করতে হবে। যথেষ্ট সংখ্যক টিকা বার করাও নতুন চ্যালেঞ্জ হতে চলেছে, নরসিংহন বলেছেন। সাধারণ হিসেবে করোনা টিকার নতুন কারখানা গড়তে ৩-৪ বছর লাগার কথা। কিন্তু এ ক্ষেত্রে বর্তমান উৎপাদন নেটওয়ার্ক ব্যবহার করেই বিশাল পরিমাণ টিকা দ্রুত তৈরি করতে হবে, তিনি বলেছেন।
খবর (news) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেইলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -