সারা বিশ্বে ভারতেই সবচেয়ে বেশি তৈরি হওয়া এই ওষুধে করোনাভাইরাসের লক্ষণ মোকাবিলায় কাজ দিচ্ছে বলে শোনা যাচ্ছে।
ইতিমধ্যে আমেরিকা, ব্রাজিল সহ পৃথিবীর একাধিক দেশকে ভারত করোনাভাইরাস মোকাবিলায় সাহায্য করতে হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন পাঠিয়েছে। পাকিস্তানই সর্বশেষ দেশ যারা ভারতের কাছে তা চেয়ে হাত পাতল। ইতিমধ্যে সেদেশে করোনাভাইরাসে সংক্রমণ ৬০০০ ছাড়িয়েছে, মৃত্যু হয়েছে ১০০-র বেশি।
বলা হয়, অতিসক্রিয় ইমিউন সিস্টেমকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করতে পারে হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন। ১৯৪০ থেকেই ম্যালেরিয়ার চিকিত্সায় এর ব্যবহার চলছে। রিউমটয়েড আর্থারাইটিস, লিউপাসের ক্ষেত্রেও এটি দেওয়া হয় রোগীকে। আমেরিকায় এটি বিক্রি হয় প্ল্যাকুনিল ব্র্যান্ড নামে, জেনেরিক ফর্মে।
নেপাল, ভুটান, বাংলাদেশ-যেহেতু এই প্রতিবেশী সার্কভুক্ত দেশ ওষুধপত্রের ব্যাপারে পুরোপুরি তার ওপর নির্ভরশীল, তাই তাদের হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন ও অন্যান্য ওষুধপত্র পাঠানো হবে বলে দিনকয়েক আগে জানিয়েছিল ভারত। এখন পাকিস্তানের আর্জিতে নয়াদিল্লি সায় দেবে কিনা, সেদিকেই নজর সবার।