আলোচনার শুরুতেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, লকডাউন করা কার্যকর হয়েছে। তাই অন্যান্য দেশের তুলনায় ভারতের হাল এখন ভাল। প্রধানমন্ত্রী, আবারও বলেন, ভারতে লকডাউন শুরুর আগে, অন্যান্য অনেক দেশের সঙ্গে পরিস্থিতি একইরকম ছিল, কিন্তু ঠিক সময় লকডাউন শুরু করার জন্যই পরিস্থিতি অনেকটাই ভাল এদেশে।
তিনি জানান, দেশের করোনাভাইরাস সংক্রমণের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে না গেলেও, ভাবাচ্ছে হটস্পটগুলি। ওই সব এলাকায় এখনও সংক্রমণের হার বাড়ছে। তাই সেইসব এলাকায় আরও কড়া করতে হবে লকডাউনের নিয়মকানুন।
কিন্তু লকডাউন কি চলবে? সূত্রের খবর অনুসারে, তা ঠিক হবে ২৯ এপ্রিল মন্ত্রিসভার বৈঠকে।
আগামী কয়েকমাস ধরেই করোনার প্রভাব জনজীবনে থাকবে, মাস্ক বা ফেস কভারে অভ্যস্ত হয়ে উঠতে হবে, বলেন প্রধানমন্ত্রী। মেনে চলতে হবে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার নিয়মও। এর পাশাপাশি তিনি মুখ্যমন্ত্রীদের বলেন, রাজ্যের রেডস্পটগুলিকে অরেঞ্জ স্পটে ও পরে গ্রিন জোনে রূপান্তরিত করাই হতে হবে রাজ্যগুলির লক্ষ্য।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, অর্থনীতিতে লকডাউনের প্রভাব যেমন মাথায় রাখতে হবে, তেমন গুরুত্ব দিতে হবে করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের বিষয়টিও।
এছাড়াও আরও বেশি করে আরোগ্য সেতু অ্যাপ ডাউনলোড করার উপর জোর দেন প্রধানমন্ত্রী।