সেদিনের বিক্ষোভে বেশ কয়েকটি গাড়িতে অগ্নিসংযোগ হয়, ভাঙচুর চলে দেনা ব্যাঙ্কে। হিংসা দমন করতে পুলিশ লাঠিচার্জ করে বলে অভিযোগ। এর ফলে যাঁরা আহত হয়েছে, তাঁদের সঙ্গে দেখা করতে মুজফফরনগর যান প্রিয়ঙ্কা। রোকেয়া পারভিন নামে এক মহিলার সঙ্গে দেখা করেন তিনি। তাঁর সামনে বিয়ে। তাঁর পরিবারের অভিযোগ, পুলিশ তাঁদের বাড়ি ঢুকে বহু জিনিসপত্র নিয়ে গিয়েছে। প্রিয়ঙ্কা জানিয়েছেন, পুলিশের বিরুদ্ধে হামলা চালানোর অভিযোগ এনে রাজ্যপালকে তিনি চিঠি দিয়েছেন।
মুজফফরনগরের পর তাঁর মেরঠ যাওয়ার কথা। তাঁকে ও রাহুল গাঁধীকে কিছুদিন আগে মেরঠে প্রবেশ করতে দেয়নি পুলিশ। তবে বিজনোরে নাগরিকত্ব আইন বিরোধী প্রদর্শনে মৃত ২ যুবকের পরিবারের সঙ্গে প্রিয়ঙ্কা দেখা করেছেন।