গত বেশ কয়েক সপ্তাহ ধরে দেশব্যাপী পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও বাংলাদেশ থেকে ধর্মীয় কারণে নির্যাতন এড়াতে ভারতে পালিয়ে আসা অ-মুসলিম সংখ্যালঘুদের দ্রুত এদেশের নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্য চালু হওয়া সিএএ এবং সারা দেশে জাতীয় নাগরিকপঞ্জী করার প্রস্তাবের বিরুদ্ধে ব্যাপক প্রতিবাদ, বিক্ষোভ চলছে। অন্তুত, তিনটি বিরোধী দল শাসিত রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ, কেরল ও পঞ্জাব নয়া নাগরিকত্ব আইন কার্যকর করবে না বলে ঘোষণা করেছে। সু্প্রিম কোর্টেও এই আইন খারিজের দাবিতে একগুচ্ছ পিটিশন পেশ হয়েছে।
আজ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও কর্নাটক সফরে গিয়ে কংগ্রেস ও তার সহযোগীদের সিএএ নিয়ে আক্রমণ করে বলেন, যে পাকিস্তানে অত্যাচারিত হয়ে অ-মুসলিম সংখ্যালঘুরা ভারতে চলে এসেছেন, তার কোনও নিন্দাই করা হচ্ছে না, উল্টে সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধেই বিক্ষোভ চলছে।
ঘটনাচক্রে গত মাসে সিএএ-বিরোধী আন্দোলনে হিংসার জেরে গুয়াহাটিতে ভারত-জাপান সামিট স্থগিত রাখতে হয়েছিল। কবে তা হবে, প্রশ্ন করা হলে রবীশ কুমার বলেন, শীঘ্রই তার দিনক্ষণ স্থির হবে।