পাক পার্লামেন্টের উচ্চ কক্ষে গৃহীত প্রস্তাবে বলা হয়েছে, স্কুলের সিলেবাসে গিলানির জীবনকাহিনি ঢোকাতে হবে। ইসলামাবাদে একটি ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্য়ালয়ের নামকরণও তাঁর নামে করতে বলা হয়েছে পাকিস্তান সরকারকে।
গত মাসে এক অডিও বার্তায় গিলানি হুরিয়ত চেয়ারম্যান পদে ইস্তফা দেওয়ার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে বিচ্ছিন্নতাবাদী জোট থেকে দূরে সরে যাওয়ার কথাও জানান। ২০১০ থেকে অধিকাংশ সময়ই গৃহবন্দি থাকা হুরিয়তের আজীবন সদস্য প্রবীণ গিলানি বলেন, সদস্যরা এখন মুক্ত। নিজেদের ভবিষ্যতের নেতা তাঁরাই বেছে নিতে পারবেন। তিনি আরও বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে আমি হুরিয়ত কনফারেন্স থেকে পদত্যাগ করছি। হুরিয়তের সব সদস্য সংগঠনকে সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিয়েছি।
ইস্তফার অন্যতম কারণ হিসাবে ‘নেতৃত্বের বিরুদ্ধে বিদ্রোহে’র উল্লেখও করেছিলেন গিলানি।
কাশ্মীরের শীর্ষ বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতাদের অন্যতম গিলানির সবচেয়ে বড় বিচ্ছিন্নতাবাদী মঞ্চ থেকে সরে যাওয়ার ফলে প্রবল আলোড়ন হয়েছিল কাশ্মীরের রাজনীতিতে।