ঋষি বলেন, প্রিয় ভারতীয়রা, আমাদের এখনই জরুরি অবস্থা জারি করতে হবে। সব দেশে কী হচ্ছে দেখুন! টিভিতে যদি বিশ্বাস করা যায়, তবে দেখা যাচ্ছে, লোকজন পুলিশ, চিকিৎসাকর্মীদের পেটাচ্ছে! এই পরিস্থিতি বাগে আনার কোনও উপায় নেই। প্যানিক কাজ করতে শুরু করেছে, এখনই জরুরি অবস্থা চাই।
কিন্তু ঋষির সঙ্গে সহমত হয়নি বেশিরভাগ টুইটার জনতা। তারা প্রশ্ন করে, লকডাউন যদি পরিস্থিতি সামলাতে না পারে, তবে জরুরি অবস্থা কী করে পারবে? একজন বলেন, অত সহজ নয় স্যার, গরিবদের জন্য আমাদের কোনও পরিকল্পনাই নেই। কী করে বাঁচবে তারা?
কদিন আগে ঋষি নেটিজেনদের সাবধান করেছিলেন, তাঁর ব্যক্তিগত জীবনচর্যা নিয়ে কোনও মন্তব্য না করতে। তা অগ্রাহ্য করে শুরু হয় মদের প্রতি তাঁর আসক্তির অভিযোগে টিপ্পণী। কেউ বলেন, ঋষির রাত নটার পরের টুইট গুরুত্ব দেওয়ার দরকার নেই, আবার কেউ বলেন, মদ আর মদের নেশা ছাড়া দুটোই সমস্যার।