জম্মু ও কাশ্মীরকে বিশেষ মর্যাদা দেওয়া সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল, দেশব্যাপী অসন্তোষের জন্ম দেওয়া সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন ও প্রস্তাবিত জাতীয় নাগরিকপঞ্জীর (এনআরসি) মতো ইস্যুর উল্লেখ করে সামনা-য় বলা হয়েছে, গত এক বছরে সারা দেশে ব্যাপক আলোড়ন, উথাল-পাতাল ঘটেছে। সাধারণ মানুষ, ছাত্রসমাজ প্রতিবাদ-বিক্ষোভে সামিল হয়েছে। বিরুদ্ধ মতামত, কন্ঠ দমন করতে জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্য়ালয়ের (জেএনইউ) মতো হামলা চালানো হচ্ছে। এটাই গণতন্ত্র সূচকে স্থানচ্যুত হয়ে ভারতে ৫১ নম্বরে নেমে আসার কারণ।
সম্পাদকীয়তে বিজেপির উদ্দেশ্য়ে শিবসেনা প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছে, সরকার রিপোর্টটা খারিজ করলেও শাসক দলের কাছে অর্থনীতির ময়দান থেকে গণতন্ত্র, দেশের এই অবনতির কারণ কি জানা আছে, কোনও উত্তর আছে? কেন্দ্র, তার সমর্থকরা কি বর্তমান অবস্থাটা মানছেন?
গত বছর মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনের পর জোট ভেঙে আলাদা হয়ে যায় কয়েক দশকের বন্ধু বিজেপি ও শিবসেনা। সাময়িক কিছুদিন কেন্দ্রের শাসনের পর মহারাষ্ট্রে কংগ্রেস, এনসিপি, শিবসেনা মিলে সরকার গড়ে। মুখ্যমন্ত্রী হন উদ্ধব ঠাকরে।