অভিযুক্ত ওঝার নাম কার্তিক দাস। চায়ের দোকান চালানোর পাশাপাশি, ওঝা হিসেবেও তাঁর পরিচিতি রয়েছে এলাকায়। পরিবারের দাবি, মাঝেমধ্যে অজ্ঞান হয়ে যায় অষ্টম শ্রেণির ওই ছাত্রী। দীর্ঘদিন ধরে চিকিত্সা চলছে কিন্তু রোগ সারেনি। কয়েকদিন আগে স্কুল থেকে বাড়ি ফেরার পথে অজ্ঞান হয়ে যায় ছাত্রীটি। ওঝা কার্তিক দাস তা দেখতে পেয়ে বাড়ির লোকজনের সঙ্গে যোগাযোগ করে দাবি করেন, রোগ সারিয়ে দেবেন।
অভিযোগ, সোমবার দুপুরে রোগ সারানোর নাম করে বাড়িতে এসে ছাত্রীকে ধর্ষণ করেন ওঝা। প্রতিবেশীদের দাবি, এরকম ঘটনা ওই ওঝা আগেও ঘটিয়েছেন। রাতেই সোনারপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করে মেয়েটির পরিবার। বছর ৩০-এর কার্তিক দাসকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।