অভিযোগ, গতবছর রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের রামপুরহাট শাখা থেকে ৭ জন সোনা জমা রেখে ৫৫ লক্ষ টাকা ঋণ নেন। আসল সোনার পরিবর্তে ব্যাঙ্কে নকল সোনা জমা দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। সোনা পরীক্ষার দায়িত্বে ছিলেন ব্যাঙ্কেরই কর্মী সুমিত সিংহ। আর্থিক বছরের শেষে অডিট করতে গিয়ে এই দুর্নীতি ফাঁস হয়।
চলতি বছরের ১৮ মার্চ ৭ ঋণগ্রহীতা ও ব্যাঙ্কের সোনা পরীক্ষকের বিরুদ্ধে রামপুরহাট থানায় অভিযোগ দায়ের করেন ব্যাঙ্ক ম্যানেজার। এরপরই হরি দাস নামে এক ঋণগ্রহীতাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ১৪ জুন পর্যন্ত তাকে জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পেরেছে, চক্রের সঙ্গে জড়িত রামপুরহাটের এক স্বর্ণ ব্যবসায়ী। ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই গা ঢাকা দিয়েছে ওই ব্যবসায়ী।