বিজেপির দাবি ছিল, বছর একচল্লিশের অজিত রানিবাঁধের পুঞ্চার গ্রাম পঞ্চায়েত প্রার্থী হন।
বুধবার দুপুরে মনোনয়নে তুলতে বিডিও অফিসে গিয়েছিলেন।বিজেপির দাবি, সেখান থেকে তাঁকে বের করে এনে প্রকাশ্যে পিটিয়ে মারা হয়!!!!!
বাঁকুড়া মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে বিজেপি কর্মীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। বিজেপির দাবি, খুনের নেপথ্যে রয়েছে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। যদিও দাদার খুন নিয়ে বৃহস্পতিবার বিস্ফোরক দাবি করেছেন নিহত বিজেপি কর্মীর দুই ভাই!তাঁদের দাবি, দলীয় কোন্দলেই খুন হয়েছেন অজয়।
নিহতের পরিবারের এই বক্তব্যকে সামনে রেখেই বিজেপিকে আক্রমণ করেছে তৃণমূল শীর্ষ নেতৃত্ব, তাঁদের দাবি মিথ্যাচার করছে বিজেপি।
বিজেপি অবশ্য নিহতের নিকটাত্মীয়দের দাবির নেপথ্যে অন্য গন্ধ পচ্ছে!চাপের ফলেই ভোলবদল।
বৃহস্পতিবার বাঁকুড়া গিয়ে নিহত দলীয় কর্মীর পরিবারের সঙ্গে দেখা করে রাজ্য বিজেপির প্রতিনিধি দল।
অজিত মুর্মুর খুনের ঘটনায় রানিবাঁধ থেকেই ২ জনকে গ্রেফতার করেছে। তবে ধৃতদের রাজনৈতিক পরিচয় জানা যায়নি।