সে সপ্তম শ্রেণির পড়ুয়া। ছাত্রীর দাবি, নির্যাতনে সামিল ছিল বাড়ির প্রাক্তন ভাড়াটে, জেঠুর বন্ধুও।
মুখ খুললে তার বাবা-মাকে জেঠু খুনের হুমকি দিত বলেও জানিয়েছে মেয়েটি ।
নিজের সন্তানের ওপর যে এভাবে নির্যাতন চলেছে, ঘুণাক্ষরেও তা টেন পাননি বলে দাবি ওই ছাত্রীর বাবা ও মায়ের।
এতদিন লোকলজ্জা, বাবা-মায়ের ক্ষতি হয়, এই ভয়ে তার ওপর ঘটে চলা অত্যাচারের কথা কাউকে বলতে পারেনি স্কুলছাত্রীটি। কিন্তু আর সহ্য করতে না পেরে স্কুলের এক বান্ধবী ও শিক্ষিকাকে
বিষয়টি জানায় সে। এরপর স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকারাই কোতোয়ালি থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।
ঘটনায় ছাত্রীর জেঠু এবং জেঠুর বন্ধুকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এখনও অধরা জেঠুর ছেলে।
গোটা ঘটনায় হতভম্ব সবাই! কী করে একটি বাচ্চা মেয়ের সঙ্গে এরকম আচরণ কেউ করতে পারে? তাও আবার নিজের কাছের লোক?