বিজেপি অবশ্য মুখ্যমন্ত্রীর আক্রমণে গুরুত্ব দিতে নারাজ।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দাবি, শুধু জিএসটি নয়, মোদী সরকারের একের পর এক সিদ্ধান্তেই বিপাকে পড়ছেন সাধারণ মানুষ।
পাল্টা বিজেপির দাবি, জিএসটি চালু হলে সবথেকে লাভবান হবে পশ্চিমবঙ্গই।
জিএসটির পাশাপাশি কখনও কেন্দ্রীয় এজেন্সিগুলিকে কাজে লাগানোর অভিযোগ তুলেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর দাবি, প্রতিবাদ করলেই রেড করার হুঁশিয়ারি দেওয়া হচ্ছে। সিবিআই দিয়ে ভয় দেখানো যাবে না, মন্তব্য মমতার।
কখনও আবার পাহাড় ইস্যুতে বিজেপিকে খোঁচা দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। কাশ্মীর সামলাতে পারে না, দার্জিলিঙে উঁকিঝুঁকি। বাংলা ভাগ হবে না, হবে না, হবে না। বর্ধমানের সভা থেকে দাবি মমতার।
পাল্টা বিজেপির গলাতেও চড়া সুর। বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের দাবি, দার্জিলিঙকে কাশ্মীর ভাবছেন নাকি? কাশ্মীর সমস্যার সমাধান হয়েছে। দার্জিলিঙয়ে যা করার উনি করেছেন।
সব মিলিয়ে মমতা-মোদী সংঘাত অব্যাহত।