# নবম (৪৮২) বিকাশরাজ পাল, শ্রেয়সী গঙ্গোপাধ্যায়, শৌভিক চন্দ্র, অনুশ্রী মজুমদার, সরফরাজ আলম, সঞ্চয়ন বন্দ্যোপাধ্যায়।
# অষ্টম (৪৮৩) রৌণক পাত্র, কৃষ্ণেন্দু কুন্ডু, বিশ্বজিত দত্ত, অনীশা মণ্ডল ও শ্রেয়াংশ চট্টোপাধ্যায়, জিষ্ণু বিশ্বাস, রাজশেখর চট্টোপাধ্যায়, অর্ঘ্য দে, সায়ন্তন চক্রবর্তী, দেবজিত দে, দেবশুভ্র চক্রবর্তী।
# সপ্তম (৪৮৪) দিশা ঘোষ, ঋত্বিকা কাঞ্জিলাল, ঋদম দাস, অংশুমান বন্দ্যোপাধ্যায়।
# ষষ্ঠ (৪৮৫) তন্নিষ্ঠা ঘোষ, মধুরিমা মুখোপাধ্যায়, নীলমাধব দত্ত ও কুন্তল বিট, কিশলয় সরকার ও দেবদত্তা পাল, সপ্তর্ষি মণ্ডল, দেবজ্যোতি বন্দ্যোপাধ্যায়, নয়নিকা রায় ও সাগ্নিক তালুকদার।
# এছাড়াও পঞ্চম হয়েছে অরিত্র রায়, বিশাল গঙ্গোপাধ্যায়, আর্য সামন্ত, অনিরুদ্ধ দত্ত, অনুভব চক্রবর্তী, শৌভিকরাজ মাইতি, সুতনয় ভট্টাচার্য, শুভাশিস ঘোষ, রমিক দত্ত ও সরিফুল ইসলাম।
# মেয়েদের মধ্যে প্রথম অভ্রদীপ্তা ঘোষ ও অণিমা গড়াই, ৪৮৬ পেয়ে পঞ্চম হয়েছে তারা। অভ্রদীপ্তা যাদবপুর বিদ্যাপীঠের ও অণিমা বাঁকুড়ার রানিবাঁধ হাইস্কুলের ছাত্রী।
# চতুর্থ জয়দীপ ভৌমিক, দিব্যদূত শাসমল, অণ্বয় চট্টোপাধ্যায়, সৌরদীপ নাথ।
#তৃতীয় ২ জন- তিমিরবরণ দাশ (বর্ধমান মিউনিসিপ্যাল হাই স্কুল) ও শাশ্বত রায় (রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যাভবন, পশ্চিম মেদিনীপুর)। এরা পেয়েছে ৯৮ শতাংশ।
# দ্বিতীয় তমলুকের ঋত্বিক কুমার সাহু, পেয়েছে ৯৮.৬ শতাংশ
# প্রথম হয়েছে গ্রন্থন সেনগুপ্ত, ৪৯৬ নম্বর বা ৯৯.২ শতাংশ, জলপাইগুড়ি জেলা স্কুলের কলা বিভাগের ছাত্র।
# পাশ করেছে ৬,৬৩,৬১৬ জন।
# উচ্চ মাধ্যমিকে পাশের হার ৮৩.২৫ শতাংশ।
# ১৮ জেলায় পাশের হারে এগিয়ে ছাত্রীরা।