অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের এই ছাত্র কেরলের বাসিন্দা ছিলেন। কেন তিনি আত্মহত্যা করলেন, পরিষ্কার নয়।
পুলিশ জানিয়েছে, ২২ বছরের নিধিন রোজ ভোরে ঘড়িতে অ্যালার্ম সেট করে রাখতেন। ঘুম থেকে উঠে পড়াশোনা করতেন তিনি। শুক্রবার ভোরে তাঁর সেট করা অ্যালার্মের শব্দে গোটা হোস্টেলের ঘুম ভেঙে যায়। কিন্তু নিধিন তা বন্ধ না করায় সকলে বুঝতে পারেন, কিছু একটা গণ্ডগোল হয়েছে।
নেহরু হলের একতলায় তাঁর ঘরের জানালার পাল্লা ভেঙে দেখা যায়, সিলিং থেকে ঝুলছে তাঁর দেহ। পুলিশে খবর দেওয়া হলে তারা এসে দরজা ভেঙে নিধিনের দেহ উদ্ধার করে।
ওই ছাত্রের পরিবারকে খবর দিয়েছে আইআইটি কর্তৃপক্ষ। দেহ পাঠানো হয়েছে ময়নাতদন্তের জন্য। পুলিশ ঘটনার তদন্ত করছে।
গত ২ মাসে এ নিয়ে দ্বিতীয়বার এমন ঘটনা ঘটল আইআইটি খড়গপুরে। গত মাসে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের এক পড়ুয়ার দেহ ক্যাম্পাসের কাছে রেললাইনের পাশ থেকে উদ্ধার হয়।