শনিবার, রাত ১১.১৫
বর্ধমানের কালনা ঘাট থেকে নদিয়ার শান্তিপুরের নৃসিংহপুর ফেরি ঘাটে যাওয়ার পথে হঠাত্ই উল্টে যায় শতাধিক যাত্রীবোঝাই নৌকাটি।
শনিবার, রাত ১১.৪৫
রাতে স্থানীয় বাসিন্দারাই নেমে পড়েন উদ্ধার কাজে।
রাত ১.৩০
গঙ্গা থেকে কয়েকজন যাত্রীকে উদ্ধার করে হাসাপাতালে পাঠানো হয়।
ভোর ৫
গঙ্গার দু’পারে তখন নিখোঁজদের পরিবার ও স্থানীয় বাসিন্দাদের উপচে পড়া ভিড়।
সকাল ৬
উদ্ধার কাজের দাবিতে সরব হন নিখোঁজদের পরিবার ও স্থানীয় বাসিন্দারা।
সকাল ৭
পুলিশের সঙ্গে তুমুল বচসা বেঁধে যায় বিক্ষোভকারীদের।
সকাল ৯.৩০
ঘটনাস্থলে গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়েন পুলিশ কর্তারা।
সকাল ১০
আরও অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। একের পর এক নৌকা ও লঞ্চে আগুন ধরিয়ে দেয় বিক্ষোভকারীরা।
সকাল ১১
জনতা-পুলিশ খণ্ডযুদ্ধ। রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় গোটা এলাকা। ইটের ঘায়ে জখম হন দুই পুলিশ কর্মী।
বেলা ১২
পরিস্থিতি বেগতিক দেখে রবার বুলেট ও কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটায় পুলিশ।
দুপুর ২.৩০
কালনা ঘাটে হাজির ডুবুরি ও বিপর্যয় মোকাবিলা দল।
বিকেল ৪
স্পিডবোট ও নৌকা নিয়ে শুরু হয় তল্লাশি।
নৌকাডুবির ঘটনায় কালনা থানায় ৬টি মিসিং ডায়েরি হয়েছে।
আরও পড়ুন:
নৌকাডুবি:উদ্ধারকাজ দেরিতে শুরু হওয়ায় জনতা-পুলিশ খণ্ডযুদ্ধ, ছোড়া হল কাঁদানে গ্যাস-রাবার বুলেট
কালনা থেকে শান্তিপুর যাওয়ার পথে গঙ্গায় নৌকাডুবি, নিখোঁজ বহু, রয়েছে শিশুও