শুভেন্দু ভট্টাচার্য, কোচবিহার: কোচবিহারে সোনার দোকানে ঢুকে মালিককে গুলি করে খুন করল দুষ্কৃতীরা।  


আজ, বুধবার সকালে এই চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটেছে  কোচবিহার পুরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের শান্তিনগর কলোনি এলাকায়।  প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, এদিন সকালে দোকান খোলার পর ১টি বাইকে এসে ২ জন দুষ্কৃতী সোজা দোকানে ঢুকে যায়। 


মালিক প্রাণতোষ সাহাকে গুলি করে দুষ্কৃতীরা। সেই সময় স্থানীয় কয়েকজন দোকানের দিকে এগিয়ে গেলে, তাঁদের লক্ষ্য করেও দুষ্কৃতীরা গুলি চালায়। এরপর তারা চম্পট দেয় বাইকে।  হাসপাতালে নিয়ে গেলে দোকান মালিককে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়।


এরপর অভিযুক্তদের গ্রেফতারের দাবিতে টায়ার জ্বালিয়ে পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয়রা।  ঘটনাস্থলে পুলিশ গেলে তাদের ঘিরেও বিক্ষোভ দেখানো হয়।  অভিযোগ, হেনস্থা করা হয় এক পুলিশ কর্মীকে।


ঘটনার প্রতিবাদে কোতোয়ালি থানার ধর্না অবস্থানে বসেছেন বিজেপির কর্মী সমর্থকরা।  বিজেপির দাবি, নিহত সোনার দোকানের মালিক তাদের কর্মী ছিলেন। 


যদিও মৃতের পরিবারের দাবি, তিনি কোনও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত ছিলেন না।  


এদিকে, কোচবিহারের নাটাবাড়ি বিধানসভা কেন্দ্রের জিরানপুরে তৃণমূল বিজেপির সংঘর্ষকে ঘিরে উত্তেজনা ছড়াল। গতকাল রাতের সংঘর্ষে তৃণমূল পার্টি অফিসে ভাঙচুর হয়।


কয়েকজন তৃণমূল কর্মীর বাড়িও ভাঙচুর হয়। এক যুবক আহত হয়ে কোচবিহার মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি।  তাঁর দাবি, তিনি সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। পুলিশ যদিও সংঘর্ষে গুলি চলেছে বলে এখনও কিছু জানায়নি। 


তৃণমূলের অভিযোগ, বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। অভিযোগ অস্বীকার করেছে বিজেপি।  


সকালে দোকান খোলার পর ১টি বাইকে এসে ২ জন দুষ্কৃতী সোজা দোকানে ঢুকে যায়। মালিক প্রাণতোষ সাহাকে গুলি করে দুষ্কৃতীরা। সেই সময় স্থানীয় কয়েকজন দোকানের দিকে এগিয়ে গেলে, তাঁদের লক্ষ্য করেও দুষ্কৃতীরা গুলি চালায়। এরপর তারা চম্পট দেয় বাইকে। হাসপাতালে নিয়ে গেলে দোকান মালিককে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। এরপর অভিযুক্তদের গ্রেফতারের দাবিতে টায়ার জ্বালিয়ে পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয়রা। ঘটনাস্থলে পুলিশ গেলে তাদের ঘিরেও বিক্ষোভ দেখানো হয়।  অভিযোগ, হেনস্থা করা হয় এক পুলিশ কর্মীকে। ঘটনার প্রতিবাদে কোতোয়ালি থানার ধর্না অবস্থানে বসেছেন বিজেপির কর্মী সমর্থকরা।  বিজেপির দাবি, নিহত সোনার দোকানের মালিক তাদের কর্মী ছিলেন। যদিও মৃতের পরিবারের দাবি, তিনি কোনও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত ছিলেন না।