এরপর একে একে অরবিন্দ কেজরীবাল, অখিলেশ যাদবও এই অভিযোগে সরব হন। এক ধাপ এগিয়ে ব্যালট পেপারে ভোট করানোর দাবি পর্যন্ত করেন কেজরীবাল।
এরইমধ্যে মধ্যপ্রদেশেও ভোটিং মেশিনে গড়বড়ের চাঞ্চল্যকর অভিযোগ উঠেছে। মধ্যপ্রদেশে আগামী সপ্তাহে উপ নির্বাচন। অভিযোগ, সেখানে যখন সাংবাদিকদের সামনে ভোটিং মেশিনের ডেমো দিচ্ছিলেন এক প্রশাসনিক আধিকারিক, তখন সমাজবাদী পার্টির প্রার্থীর নামের পাশের বোতাম টেপা হলেও, স্লিপ বেরোয় পদ্মফুলের! অর্থাৎ বিজেপির! এরপরই সংশ্লিষ্ট জেলার ডিএম এবং এসপিকে বদলি করে দেওয়া হয়! যার জেরে একে একে নির্বাচন কমিশনে গিয়েছে সব বিরোধী দলই! এবার এই ইস্যুতে আসরে নামলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অবশ্য এর আগে, অর্থাৎ উত্তরপ্রদেশের ভোটের ফল বেরোনোর পরই ইভিএম নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। হাতিয়ার করেছিলেন বিজেপি সাংসদ সুব্রহ্মণ্যম স্বামীর এক বক্তৃতাকে।
এবার কি তাহলে ভোটিং মেশিন নিয়েও মোদী সরকারের সঙ্গে বিরোধীদের লড়াই শুরু হবে?