পশ্চিম বর্ধমানের পাণ্ডবেশ্বরে ইসিএল কর্মীর রহস্যমৃত্যুর ঘটনায় নতুন তথ্য। ময়না তদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট দেখে পুলিশের স্পষ্ট ধারণা, এটি খুনের ঘটনা। তা ধামাচাপা দিতেই সামনে আনা হয়েছে দুর্ঘটনার তত্ত্ব। পুলিশ সূত্রে খবর, প্রথমে গলা টিপে খুনের চেষ্টা করা হয়। তারপর মৃত্যু নিশ্চিত করতে গলায় দেওয়া হয় দড়ির ফাঁস। এরপর পাথরে মাথা ঠুকে দেওয়া হয় প্রৌঢ়ের। সেকারণেই গলায় ফাঁসের দাগ ও মাথায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। খুনের ঘটনায় ছেলে মুকেশ কুমারকে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
দিনকয়েক পরেই অবসর নেওয়ার কথা ছিল মৃত্যুঞ্জয় কুমারের। বাবার চাকরি পাওয়ার জন্যই মুকেশ তাঁকে খুন করেছেন কিনা, খতিয়ে দেখছে পুলিশ।