কলকাতা : রাজ্যের বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে ফোন করলেন প্রধানমন্ত্রী, কেন্দ্রের তরফে রাজ্যকে সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। সূত্রের খবর, কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে ম্যান মেড বন্যার অভিযোগ করেন মুখ্যমন্ত্রী। সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর কাছে এই অভিযোগ জানান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ডিভিসি জলাধারের পলি পরিষ্কার করে না বলে অভিযোগ জানান মুখ্যমন্ত্রী। ‘পলি পরিষ্কার করলে ডিভিসির ৩টি জলাধারে অতিরিক্ত ২ লক্ষ কিউসেক জল ধরত, পলি পরিষ্কার করলে আর অতিরিক্ত জল ছাড়তে হত না’ দাবি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের । তিনি আরও জানান, ‘৫৪ হাজার কিউসেক জল ছাড়ব বলে ডিভিসি ২ লক্ষ কিউসেক জল ছেড়েছে’

আজ আকাশপথে যাত্রা বাতিল করে সড়কপথেই বন্যা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। খারাপ আবহাওয়ার জেরে মুখ্যমন্ত্রীর হেলিকপ্টার যাত্রা বাতিল করা হয়েছে। পরিবর্তে সড়কপথে প্রথমে হাওড়ার আমতায় যাচ্ছেন তিনি। পরে আবহাওয়ার উন্নতি হলে পরবর্তী কর্মসূচি ঠিক হবে। আজ আকাশপথে প্রথমে হুগলির খানাকুলে যাওয়ার কথা ছিল মুখ্যমন্ত্রীর। এর জন্য খানাকুলের ঘোষপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে অস্থায়ী হেলিপ্যাড তৈরি করা হয়। জলে ডুবে যায়।


 


দুর্গাপুর ব্যারাজ থেকে দফায় দফায় জল ছাড়ার পর বন্যা পরিস্থিতি হাওড়ার উদয়নারায়ণপুর ও আমতায়।  উদয়নারায়ণপুরের ৮৫টি গ্রাম জলমগ্ন। আমতার ২ নম্বর ব্লকের বিভিন্ন এলাকা নতুন করে প্লাবিত হয়েছে।  আমতা ১ নম্বর ব্লকের রসপুর এলাকাতেও জল ঢুকছে।  দামোদর আর রূপনারায়ণের জল ঢুকেই এই বিপত্তি। হাওড়া-হুগলি সংগোযগাকীর রাজ্য সড়ক এখন জলের তলায়। উদয়নারায়ণপুরে খোলা হয়েছে ৩৫টি ত্রাণশিবির। 



হুগলির খানাকুলে বেশ কিছু জায়গায় আজ জল আরও বেড়েছে।  কিছু জায়গায় রাস্তা জলের তলায় চলে যাওয়ায় যাতায়াতে বিঘ্ন।  ৬০ থেকে ৬৫টি গ্রাম পুরোপুরি জলমগ্ন। খানাকুলে খোলা হয়েছে ৮০টি ত্রাণশিবির।  উঁচু রাস্তায় ত্রিপল খাটিয়ে রয়েছে অনেক পরিবার।


 


দুর্গাপুর ব্যারাজ থেকে দফায় দফায় জল ছাড়ার পর বন্যা পরিস্থিতি হাওড়ার উদয়নারায়ণপুর ও আমতায়।  উদয়নারায়ণপুরের ৮৫টি গ্রাম জলমগ্ন। আমতার ২ নম্বর ব্লকের বিভিন্ন এলাকা নতুন করে প্লাবিত হয়েছে।  আমতা ১ নম্বর ব্লকের রসপুর এলাকাতেও জল ঢুকছে।  দামোদর আর রূপনারায়ণের জল ঢুকেই এই বিপত্তি। হাওড়া-হুগলি সংগোযগাকীর রাজ্য সড়ক এখন জলের তলায়। উদয়নারায়ণপুরে খোলা হয়েছে ৩৫টি ত্রাণশিবির। 



হুগলির খানাকুলে বেশ কিছু জায়গায় আজ জল আরও বেড়েছে।  কিছু জায়গায় রাস্তা জলের তলায় চলে যাওয়ায় যাতায়াতে বিঘ্ন।  ৬০ থেকে ৬৫টি গ্রাম পুরোপুরি জলমগ্ন। খানাকুলে খোলা হয়েছে ৮০টি ত্রাণশিবির।  উঁচু রাস্তায় ত্রিপল খাটিয়ে রয়েছে অনেক পরিবার।