বীরভূম: ফের আক্রান্ত পুলিশ। এবার বীরভূমের রামপুরহাট। বাইক চোরের সঙ্গে পুলিশের আঁতাঁতের অভিযোগ। গাড়ি ভাঙচুর।

রবিবার সকালে বাইক চুরির অভিযোগে এক যুবককে ধরেন স্থানীয় বাসিন্দারা। অভিযুক্তকে বেধড়ক মারধর করা হয়। রামপুরহাট থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে ক্ষোভ আছড়ে পড়ে উর্দিধারীদের ওপর! নিগৃহীত হন সাব ইন্সপেক্টর দীপক দাস। জনতার তাণ্ডব থেকে রেহাই পায়নি পুলিশের গাড়িও।

কিন্তু আইনরক্ষকদের ওপর কেন এই রোষ? কীসের জন্য তাদের আক্রান্ত হতে হল? স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, পুলিশের একাংশের মদতেই বাইক-চোরদের রমরমা।

বাইক চোর সন্দেহে ধৃত যুবকের স্বীকারোক্তি আগুনে ঘি ঢালে! অভিযুক্ত মিঠুন মণ্ডল বলে, বাইক চুরি করে একবছর জেল খেটেছি। চোরাই বাইক বিক্রি করে হিসসা দিতাম পুলিশ অফিসার দীপক দাসকে। যদিও রামপুরহাট থানার পুলিশ অভিযোগ অস্বীকার করেছে। বেশ কিছুক্ষণ পরে স্বাভাবিক হয় পরিস্থিতি।