আদালতে দাঁড়িয়ে নিজেদের নির্দোষ বলে দাবি করে দুই তৃণমূলকর্মী। কিন্তু তাদের দাবি ধোপে টেকেনি। উপযুক্ত তথ্যপ্রমাণের অভাবে মামলার বাকি ৬ অভিযুক্ত শেখ আসগর, জলধর দাস, শেখ মুস্তাফা, জগন্নাথ দাস, প্রিয় মুখোপাধ্যায় ও শেখ ইউনুসকে বেকসুর খালাসের নির্দেশ দেন বিচারক পার্থসারথি সেন।
গত পঞ্চায়েত ভোটের সময় ২০১৩ সালের ২১ জুলাই পাড়ুইয়ে তৎকালীন বিক্ষুব্ধ তৃণমূল নেতা ও পঞ্চায়েত ভোটে নির্দল প্রার্থী হৃদয় ঘোষের বাড়িতে হামলা হয়৷ গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু হয় হৃদয় ঘোষের বাবা সাগর ঘোষের৷ হাইকোর্টের নির্দেশে ২০১৪ সালে সিট গঠন করে তদন্ত শুরু হয়। সিটের তদন্তে অনাস্থা প্রকাশ করে সিবিআই তদন্তের দাবি জানায় নিহত সাগর ঘোষের পরিবার। ২০১৫-র ৭ অগাস্ট সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা জমা দিয়ে সিবিআই তদন্তের দাবিতে মামলা প্রত্যাহার করে নেন মৃতের ছেলে হৃদয় ঘোষ।