তবে এখনই গর্ভগৃহে প্রবেশে অনুমতি থাকছে না ভক্তদের। দূর থেকেই বাবা তারকনাথকে দর্শন করে ফিরতে হবে। তবে পুজো দিতে পারবেন ভক্তরা। চোঙের মাধ্যমে জল ঢালতে পারবেন ভক্তরা। মন্দিরে তিনটি গেট পর্যায়ক্রমে খুলে সামাজিক দূরত্ব মেনে ঢোকানো হবে ভক্তদের।
আগমীকাল সকাল ৬টা থেকে দুপর ১২ টা পর্যন্ত খোলা থাকবে মন্দির। পরবর্তীকালে পরিস্থিতি বিচার করে মন্দির খোলার সময়সীমা বাড়ানোর ব্যাপারে চিন্তাভাবনা করা হবে। উল্লেখ্য, করোনার কারণে বন্ধ থাকার পর ২৩শে জুন রথের দিন প্রথম খুলেছিল মন্দির। তারপর ২৪ তারিখ সকালেও একবার খোলা হয়েছিল মন্দিরের দরজা। এরপর ২৫শে জুন থেকে নির্দিষ্ট নিয়মনীতি মেনে ভক্তদের জন্য মন্দির খুলে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তারকেশ্বর এলাকায় মন্দির চত্বরের আশপাশে অনেকজনের করোনা আক্রন্তের খবর আসতেই খোলার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই মন্দির বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয় কর্তৃপক্ষ। সে কারনে ২৬শে জুন থেকে আবার বন্ধ হয়ে যায় তারকেশ্বর মন্দির।
তারাপীঠ, দক্ষিণেশ্বর-সহ অন্যান্য মন্দির খুলে গেলেও তারকেশ্বর মন্দির এতদিন বন্ধই ছিল। মন্দির খোলার সিদ্ধান্তে খুশি সংলগ্ন এলাকার ব্যবসায়ী ও মানুষজনেরা।