গুগল প্লে স্টোর থেকেই অ্যান্ড্রয়েড ফোনে সব থেকে বেশি ছড়াচ্ছে ম্যালওয়্যার, বলছে গবেষণা
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Updated at:
13 Nov 2020 03:05 PM (IST)
বেশিরভাগ ক্ষতিকর অ্যাপই যাবতীয় নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থার চোখে ধুলো দিতে সক্ষম। আর গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড যেহেতু বেশি হচ্ছে, তাই ক্ষতিকর অ্যাপও এভাবে ঢুকছে বেশি।
NEXT
PREV
কলকাতা: স্মার্টফোনের সব থেকে জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম নিঃসন্দেহে অ্যান্ড্রয়েড। এতেই সব থেকে বেশি অ্যাপ রয়েছে,অন্যান্য অপারেটিং সিস্টেমের থেকে অ্যাপ ডাউনলোডও করা যায়। আর এত বেশি অ্যাপ ডাউনলোড করা যায় বলেই এতে ম্যালওয়্যার ও ভাইরাস ঢোকার আশঙ্কা বেশি। নর্টনলাইফলক ও মাদ্রিদের আইএমডিইএ সফটওয়্যার ইনস্টিটিউটের গবেষণা এ কথা বলছে।
সেমান্টিক্সস্কলার ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়েছে এই গবেষণা। নাম হাউ ডিড দ্যাট গেট ইন মাই ফোন? আনওয়ান্টেড অ্যাপ ডিস্ট্রিবিউশন অন অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসেস। এতে জানা গিয়েছে, গুগল প্লে স্টোর দিয়ে অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনে সব থেকে বেশি ম্যালওয়্যার ঢোকে। দেখা যাচ্ছে, অ্যান্ড্রয়েড ফোনে যত ক্ষতিকর অ্যাপ ইনস্টল হয়েছে, তার ৬৭.২ শতাংশ এসেছে গুগল প্লে স্টোর থেকে। ১ কোটি ২০ লক্ষ অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনের ৭০ লক্ষ ৯০ হাজার অ্যাপে গত ৪ মাসের যাবতীয় ডেটা রেকর্ড করে গবেষকরা এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন। দেখা যাচ্ছে, ১০ থেকে ২৪ শতাংশ অ্যান্ড্রয়েড ইউজার অন্তত একটি ক্ষতিকর অ্যাপ ডাউনলোড করেছেন।
প্লে স্টোর, ওয়েব ব্রাউজার, কমার্শিয়াল পে-পার-ইনস্টল প্রোগ্রাম, ইনস্ট্যান্ট মেসেজ ও আরও বেশ কয়েকটি সূত্র থেকে হওয়া ডাউনলোডের তুলনা করেছেন গবেষকরা। দেখা যাচ্ছে, যত অ্যাপ ডাউনলোড হয়েছে তার মধ্যে ৮৭.২ শতাংশ ডাউনলোড হয়েছে গুগল প্লে স্টোর থেকে। ফলে এ পথ দিয়েই বেশি ঢুকছে ম্যালওয়্যার।
এর অর্থ এই নয় যে গুগল প্লে স্টোর বিপজ্জনক অ্যাপ রাখে বা তাদের নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা যথেষ্ট নয়। দেখা যাচ্ছে, তাদের ভেক্টর ডিটেকশন রেশিও বা ভিডিআর এখনও অন্যান্য সোর্সের থেকে অনেক কম। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষতিকর অ্যাপই যাবতীয় নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থার চোখে ধুলো দিতে সক্ষম। আর গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড যেহেতু বেশি হচ্ছে, তাই ক্ষতিকর অ্যাপও এভাবে ঢুকছে বেশি।
কলকাতা: স্মার্টফোনের সব থেকে জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম নিঃসন্দেহে অ্যান্ড্রয়েড। এতেই সব থেকে বেশি অ্যাপ রয়েছে,অন্যান্য অপারেটিং সিস্টেমের থেকে অ্যাপ ডাউনলোডও করা যায়। আর এত বেশি অ্যাপ ডাউনলোড করা যায় বলেই এতে ম্যালওয়্যার ও ভাইরাস ঢোকার আশঙ্কা বেশি। নর্টনলাইফলক ও মাদ্রিদের আইএমডিইএ সফটওয়্যার ইনস্টিটিউটের গবেষণা এ কথা বলছে।
সেমান্টিক্সস্কলার ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়েছে এই গবেষণা। নাম হাউ ডিড দ্যাট গেট ইন মাই ফোন? আনওয়ান্টেড অ্যাপ ডিস্ট্রিবিউশন অন অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসেস। এতে জানা গিয়েছে, গুগল প্লে স্টোর দিয়ে অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনে সব থেকে বেশি ম্যালওয়্যার ঢোকে। দেখা যাচ্ছে, অ্যান্ড্রয়েড ফোনে যত ক্ষতিকর অ্যাপ ইনস্টল হয়েছে, তার ৬৭.২ শতাংশ এসেছে গুগল প্লে স্টোর থেকে। ১ কোটি ২০ লক্ষ অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনের ৭০ লক্ষ ৯০ হাজার অ্যাপে গত ৪ মাসের যাবতীয় ডেটা রেকর্ড করে গবেষকরা এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন। দেখা যাচ্ছে, ১০ থেকে ২৪ শতাংশ অ্যান্ড্রয়েড ইউজার অন্তত একটি ক্ষতিকর অ্যাপ ডাউনলোড করেছেন।
প্লে স্টোর, ওয়েব ব্রাউজার, কমার্শিয়াল পে-পার-ইনস্টল প্রোগ্রাম, ইনস্ট্যান্ট মেসেজ ও আরও বেশ কয়েকটি সূত্র থেকে হওয়া ডাউনলোডের তুলনা করেছেন গবেষকরা। দেখা যাচ্ছে, যত অ্যাপ ডাউনলোড হয়েছে তার মধ্যে ৮৭.২ শতাংশ ডাউনলোড হয়েছে গুগল প্লে স্টোর থেকে। ফলে এ পথ দিয়েই বেশি ঢুকছে ম্যালওয়্যার।
এর অর্থ এই নয় যে গুগল প্লে স্টোর বিপজ্জনক অ্যাপ রাখে বা তাদের নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা যথেষ্ট নয়। দেখা যাচ্ছে, তাদের ভেক্টর ডিটেকশন রেশিও বা ভিডিআর এখনও অন্যান্য সোর্সের থেকে অনেক কম। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষতিকর অ্যাপই যাবতীয় নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থার চোখে ধুলো দিতে সক্ষম। আর গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড যেহেতু বেশি হচ্ছে, তাই ক্ষতিকর অ্যাপও এভাবে ঢুকছে বেশি।
খবর (news) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেইলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -