স্বামীর দাবি, ওই ড্রাগ ডিলারের নাম আয়াস খান। তিনি লিখেছেন, সুনন্দা পুষ্কর মামলায় সব থেকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয় এইমসের চিকিৎসকরা ময়নাতদন্ত করে তাঁর পেটে কী পান তার ওপর। আবার শ্রীদেবী বা সুশান্তের মামলায় তা হয়নি। রিয়া চক্রবর্তীর সঙ্গে মহেশ ভট্টের যে কথাবার্তা হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে, যদি প্রমাণ মেলে তার উল্টোটা ঘটেছে, তবে সিবিআইয়ের রিয়াকে গ্রেফতার করা ছাড়া আর উপায় নেই। তাঁকে হেফাজতে নিয়ে জেরা করে সত্যিটা জানতে হবে।
তিনি টুইট করেছেন, ইচ্ছে করে সুশান্তের ময়নাতদন্ত পিছিয়ে দেওয়া হয় যাতে তাঁর পেটে যা ছিল তা পরিপাক রসে জারিত হয়ে শরীরে মিশে যায়। অপরাধীদের ধরার সময় এসেছে।
সুশান্ত মামলার তদন্তভার হাতে নিয়ে সিবিআই সুশান্তের রুমমেট সিদ্ধার্থ পিঠানি, রাঁধুনী নীরজ সিংহ ও পরিচারক দীপেশ সাবন্তকে জেরা করেছে। জেরার জন্য রিয়াকে এখনও ডাকেনি তারা।