এসটিএফের দাবি, ধৃতের কাছ থেকে কম্পিউটার, ল্যাপটপ, প্রচুর জেহাদি বই ও লিফলেট উদ্ধার হয়েছে। নাজিবুল্লার একাধিক জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত থাকার প্রমাণও মিলেছে। এসটিএফ সূত্রে জানা গিয়েছে,খাগড়াগড় কাণ্ডের পর এই নাজিবুল্লা সন্দেহের তালিকায় ছিল। সেইসময় তাকে এনআইএ-র জিজ্ঞাসাবাদ করার পর ছেড়ে দেয়। তবে তার কাজকর্মের উপর নজর রাখছিল রাজ্য পুলিশ। এক মাস ধরে তার মোবাইল ফোনে নজরদারি চালানোর পর গ্রেফতার করা হয়। কাশিমপুর গ্রামেই বছর বাহান্নর নাজিবুল্লার একটি চায়ের দোকান রয়েছে। বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে হেয়াতনগরে একটি ছাপাখানাও রয়েছে। বাড়ির সদস্যদের দাবি, সারাদিন কাজ নিয়েই ব্যস্ত থাকত নাজিবুল্লা। তারই নাম জঙ্গি তালিকায় ওঠায় হতভম্ব সকলে। স্ত্রী হাসিনা মমতাজ, ভাই সামিম আখতারের দাবি, আমরা কিছু জানতাম না, পুলিশ এসে ধরে নিয়ে যায়। এর আগে গত ২৯ মে মুর্শিদাবাদের সুতি থেকে আব্দুল করিম নাম এক জেএমবি জঙ্গিকে গ্রেফতার করে কলকাতা পুলিশের এসটিএফ।এর কিছুদিন পর ৮ জুন, বীরভূমের ইলামবাজার থেকে ধরা পড়ে আরও এক জেএমবি জঙ্গি। এবার ধরা পড়ল আরও এক সন্দেহভাজন জেএমবি জঙ্গি।
এক মাস ফোনে নজরদারি, বীরভূমে গ্রেফতার সন্দেহভাজন জেএমবি জঙ্গি, উদ্ধার কম্পিউটার, ল্যাপটপ, প্রচুর জেহাদি বই ও লিফলেট
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Updated at:
01 Jan 1970 05:30 AM (IST)
সটিএফ সূত্রে জানা গিয়েছে,খাগড়াগড় কাণ্ডের পর এই নাজিবুল্লা সন্দেহের তালিকায় ছিল। সেইসময় তাকে এনআইএ-র জিজ্ঞাসাবাদ করার পর ছেড়ে দেয়। তবে তার কাজকর্মের উপর নজর রাখছিল রাজ্য পুলিশ।
NEXT
PREV
কলকাতা: রাজ্যে গোয়েন্দাদের জালে আরও এক সন্দেহভাজন জঙ্গি। কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স বা এসটিএফের অভিযানে গ্রেফতার সন্দেহভাজন জামাত-উল-মুজাহিদিন বা জেএমবি জঙ্গি। এসটিএফ সূত্রে খবর, ধৃতের নাম নাজিবুল্লা ওরফে হাক্কানি ওরফে আবু শিবাতুল্লা। বাড়ি বীরভূমের পাইকর থানার কাশিমনগরে। বৃহস্পতিবার সন্ধেয় বাড়ি থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
এসটিএফের দাবি, ধৃতের কাছ থেকে কম্পিউটার, ল্যাপটপ, প্রচুর জেহাদি বই ও লিফলেট উদ্ধার হয়েছে। নাজিবুল্লার একাধিক জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত থাকার প্রমাণও মিলেছে। এসটিএফ সূত্রে জানা গিয়েছে,খাগড়াগড় কাণ্ডের পর এই নাজিবুল্লা সন্দেহের তালিকায় ছিল। সেইসময় তাকে এনআইএ-র জিজ্ঞাসাবাদ করার পর ছেড়ে দেয়। তবে তার কাজকর্মের উপর নজর রাখছিল রাজ্য পুলিশ। এক মাস ধরে তার মোবাইল ফোনে নজরদারি চালানোর পর গ্রেফতার করা হয়। কাশিমপুর গ্রামেই বছর বাহান্নর নাজিবুল্লার একটি চায়ের দোকান রয়েছে। বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে হেয়াতনগরে একটি ছাপাখানাও রয়েছে। বাড়ির সদস্যদের দাবি, সারাদিন কাজ নিয়েই ব্যস্ত থাকত নাজিবুল্লা। তারই নাম জঙ্গি তালিকায় ওঠায় হতভম্ব সকলে। স্ত্রী হাসিনা মমতাজ, ভাই সামিম আখতারের দাবি, আমরা কিছু জানতাম না, পুলিশ এসে ধরে নিয়ে যায়। এর আগে গত ২৯ মে মুর্শিদাবাদের সুতি থেকে আব্দুল করিম নাম এক জেএমবি জঙ্গিকে গ্রেফতার করে কলকাতা পুলিশের এসটিএফ।এর কিছুদিন পর ৮ জুন, বীরভূমের ইলামবাজার থেকে ধরা পড়ে আরও এক জেএমবি জঙ্গি। এবার ধরা পড়ল আরও এক সন্দেহভাজন জেএমবি জঙ্গি।
এসটিএফের দাবি, ধৃতের কাছ থেকে কম্পিউটার, ল্যাপটপ, প্রচুর জেহাদি বই ও লিফলেট উদ্ধার হয়েছে। নাজিবুল্লার একাধিক জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত থাকার প্রমাণও মিলেছে। এসটিএফ সূত্রে জানা গিয়েছে,খাগড়াগড় কাণ্ডের পর এই নাজিবুল্লা সন্দেহের তালিকায় ছিল। সেইসময় তাকে এনআইএ-র জিজ্ঞাসাবাদ করার পর ছেড়ে দেয়। তবে তার কাজকর্মের উপর নজর রাখছিল রাজ্য পুলিশ। এক মাস ধরে তার মোবাইল ফোনে নজরদারি চালানোর পর গ্রেফতার করা হয়। কাশিমপুর গ্রামেই বছর বাহান্নর নাজিবুল্লার একটি চায়ের দোকান রয়েছে। বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে হেয়াতনগরে একটি ছাপাখানাও রয়েছে। বাড়ির সদস্যদের দাবি, সারাদিন কাজ নিয়েই ব্যস্ত থাকত নাজিবুল্লা। তারই নাম জঙ্গি তালিকায় ওঠায় হতভম্ব সকলে। স্ত্রী হাসিনা মমতাজ, ভাই সামিম আখতারের দাবি, আমরা কিছু জানতাম না, পুলিশ এসে ধরে নিয়ে যায়। এর আগে গত ২৯ মে মুর্শিদাবাদের সুতি থেকে আব্দুল করিম নাম এক জেএমবি জঙ্গিকে গ্রেফতার করে কলকাতা পুলিশের এসটিএফ।এর কিছুদিন পর ৮ জুন, বীরভূমের ইলামবাজার থেকে ধরা পড়ে আরও এক জেএমবি জঙ্গি। এবার ধরা পড়ল আরও এক সন্দেহভাজন জেএমবি জঙ্গি।
খবর (news) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেইলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -