নয়াদিল্লি: জীবনাবসান হল স্বামী অগ্নিবেশের। এই স্বেচ্ছাসেবী মানুষটি চলতি সপ্তাহের গোড়ায় মারাত্মক অসুস্থ হন। লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হয়ে সঙ্কটজনক অবস্থায় ভর্তি হন হাসপাতালে। ৮০ বছর বয়সে শুক্রবার শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।
হরিয়ানার এই প্রাক্তন বিধায়ক আর্য সমাজের নীতি, আদর্শের ভিত্তিতে রাজনৈতিক দল গঠন করেছিলেন একসময়। বন্ধুয়া মুক্তি মোর্চা নামে বন্ডেড লেবার বা দাস শ্রমিকদের মুক্তির ব্য়াপারেও সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছেন একসময়।
গত মঙ্গলবার তাঁকে নয়াদিল্লির ইনস্টিটিউট অব লিভার অ্যান্ড বিল্লারি সায়েন্সেসে ভর্তি করা হয়। ভেন্টিলেটরে ছিলেন। তাঁকে দেখছিলেন নানা ধরনের রোগের চিকিত্সা করা ডাক্তারদের টিম। শুক্রবার সকালে তাঁর অবস্থার অবনতি হয়, কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন তিনি।
তাঁর প্রয়াণে রাহুল গাঁধীর শোকবার্তা, স্বামীজির মৃত্যু পুরো দেশের অপূরণীয় ক্ষতি।




শোকপ্রকাশ করে শাবানা আজমি ট্যুইট করেছেন, মাল্টি অর্গান ফেলিওর হয়ে স্বামী অগ্নিবেশের মৃত্যুতে গভীর শোকাহত। মানবমুক্তির পথের একটি ধারা লিবারেশন থিওলজিতে অনুপ্রাণিত হয়ে তিনি দাস শ্রমিকদের উদ্ধার, পুনর্বাসনে কাজ করেছেন। আটের দশকে সমীহ করার মতো একটা শক্তি হয়ে উঠেছিলেন।