হুগলি: হুগলির চন্দননগরে জন্ম। এখানেই বেড়ে ওঠা। চার বোন, এক ভাই। এলাকায় দাদার কীর্তির নায়কের মতোই সহজ-সরল বলে পরিচিত ছিলেন তাপস পাল। পুরনো দিনের স্মৃতিচারণ করেছেন বন্ধু ও পরিচিতরা। ছোটবেলার বন্ধুদের দাবি, দাদার কীর্তি রিলিজের পরে অভিনেতা হিসেবে পরিচিতি পেয়েও চন্দননগরে এসে সাইকেলে চড়ে ঘুরতেন তাপস। বন্ধুদের সঙ্গে পুকুরে নেমে স্নানও করেছেন।
বাল্যবন্ধুর মৃত্যুতে চোখের জল ধরে রাখতে পারলেন না চন্দননগরের শান্তনু পাল। দাদার কীর্তি মুক্তির পর সুপারস্টার হয়ে গেলেও সাইকেলে করে কলেজে যেতেন। শেষ এসেছিলেন তাঁর বাড়িতে অন্নপূর্ণা পুজোয়। শান্তনু বলেন, শেষবার যখন এসেছিল তাপস, বলে গিয়েছিল, মার্চে এসে শ্যুটিং করব। পরিচিতরা জানিয়েছেন, সকালের জলখাবারে তাপস খেতে ভালোবাসতেন ফুলকো লুচি, আলু-কুমড়োর তরকারি আর বিকেল হলেই মোগলাই।
‘বলে গিয়েছিল মার্চে এসে শ্যুটিং করবে’, বাল্যবন্ধু তাপস পালের মৃত্যুতে স্মৃতিচারণ চন্দননগরের শান্তনুর
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Updated at:
18 Feb 2020 03:47 PM (IST)
বাল্যবন্ধু তাপসের মৃত্যুতে চোখের জল ধরে রাখতে পারলেন না চন্দননগরের শান্তনু পাল।
NEXT
PREV
খবর (news) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেইলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -