দোকানে কাজ করতে পারবেন শুধুমাত্র শারীরিক ভাবে সম্পূর্ণ সুস্থ কর্মচারীরা। ৫৫ বছরের বেশি বয়সী কর্মীদের কাজের অনুমতি আপাতত দেওয়া হচ্ছে না। তাছাড়া ক্রেতাদেরও দোকানে আসতে হবে মাস্ক পরে। সঙ্গে আনতে হবে আধার কার্ড। নইলে তারা মদ কিনতে পারবেন না, নির্দেশ রাজ্য সরকারের।
মদের দাম বেড়ে যাওয়ায় সরকারের ঘরে বাড়তি রাজস্ব আসবে, জানালেন এক সরকারি আধিকারিক।
কোনও দোকানই একসঙ্গে একজনকে বেশি মদ বিক্রি করতে পারবে না।
বুধবার জেলাশাসকদের তত্ত্বাবধানে ট্যাসম্যাক গোডাউন থেকে লরি করে বিভিন্ন দোকানে স্টক পৌঁছে দেয়। লকডাউন চলাকালীন তামিলনাডুতে মদের দোকান লুঠের ঘটনা ঘটে। তারপরই দোকান থেকে সব স্টক সরিয়ে নিকটবর্তী গোডাউনে নিয়ে যাওয়া হয়। অতিরিক্ত নিরাপত্তারও ব্যবস্থা করা হয়।
মাদুরাইয়ের এক লিকার শপের ম্যানেজার জানিয়েছেন, বিক্রির আগে তাঁদের বিয়ার ও ওয়াইনের তারিখ দেখে নিতে বলা হয়েছে। তাছাড়া বিক্রির সময় পরতে হবে মাস্ক, গ্লাভস। ব্যবহার করতে হবে স্যানিটাইজার। লোকের হাত-পা ধোওয়ার জন্য দোকানে দুই ড্রাম জল রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ভিড় এড়ানোর জন্য কুপন সিস্টেম রাখার কথা বলা হয়েছে। কোনওভাবেই দোকানে ভিড় জমতে দেওয়া যাবে না। নির্দেশ প্রশাসনের।
বিক্রি শুরুর আগে বুধবারই সব দোকানে স্যানিটাইজেশন করা হয়। ভিড় আটকানোর জন্য লাগানো হয় ব্যারিকেড।