সিআইআই আয়োজিত এক সভায় কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, আগামী বছরের বাজেট হবে নজিরহীন। বেশ কিছু চমক থাকবে সেখানে। গত ১০০ বছরে এই ধরনের বাজেট হয়নি। কিন্তু মহামারীর পরে ইতিহাসের সাক্ষী হতে চলেছে ভারত। তাঁর কথায়, মহামারী পর্বে প্রথম বাজেট পেশ। তবে এক্ষেত্রে আমার কিছু পরামর্শ, প্রস্তাব দরকার। তার একটা তালিকা হলে বাজেট তৈরির ক্ষেত্রে সুবিধা হবে। কোনও প্রস্তাব বা পরামর্শ ছাড়া বাজেটে চমক আনা সম্ভব না। উল্লেখ্য ২০২১-২২ সাধারণ বাজেট পেশ হবে আগামী বছর ফেব্রুয়ারি মাসে।
সীতারমন জানিয়েছেন, এই বাজেটে স্বাস্থ্য, চিকিৎসা ক্ষেত্রে গবেষণা এবং উন্নতি, টেলিমেডিসিনকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হবে। ভোকেশনাল ট্রেনিং এবং স্কিল ডেভলপমেন্টও বিশেষ গুরুত্ব পাবে বলে জানান অর্থমন্ত্রী। অর্থমন্ত্রী বলেন যে, কোভিড -১৯ মহামারী দ্বারা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে এমন অঞ্চলগুলির দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে হবে। "জনসংখ্যা এবং সম্ভাবনার বিচারে ভারতের ভারতের অর্থনীতির বিকাশ বিশ্বের মধ্যে জায়গা করে নেবে। কয়েকটি দেশের পাশাপাশি পাল্টা দিয়ে লড়াই করবে ভারত। বিশ্বের অর্থনীতি দাঁড় করাতে বিশেয অবদান রাখবে ভারত।
সিআইআই-এর ওই সভায় কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, অর্থনীতি কাঠামোকে সুদৃঢ় করা প্রয়োজন। বেসরকারি হাসপাতাল তৈরিও একইসঙ্গে প্রয়োজন। টেলিমেডিসিন বোঝার জন্য যথেষ্ট দক্ষতা অর্জন করতে হবে। জীবনযাত্রা বিপন্ন হয়েছে এই সময়ে। বড় চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছি আমরা। এক্ষেত্রে বড় বড় সংস্থার মতামত প্রয়োজন।