Election Results 2024
(Source: ECI/ABP News/ABP Majha)
Farmers protests: বিক্ষোভকারীদের জন্য চলছে পিজ্জা লঙ্গর, যারা ময়দা দেয় তারা খেতেও পারে, বলছেন আন্দোলনকারীরা
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Updated at:
14 Dec 2020 10:09 AM (IST)
পিজ্জা লঙ্গরের অন্যতম আয়োজক শানবীর সিংহ সান্ধু বলেছেন, এই কৃষকরা দেশের মানুষকে পিজ্জার আটা-ময়দা জোগাচ্ছেন, তাঁরা নিজেরাও একটা পিজ্জা খেতে পারেন।
NEXT
PREV
নয়াদিল্লি: কৃষক সমাবেশের পাশেই বসেছে পিজ্জা লঙ্গর। অমৃতসরের ৫ বন্ধু এই পিজ্জা লঙ্গর খুলেছেন। এ নিয়ে বিতর্ক শুরু হতে লঙ্গর কর্তৃপক্ষ বলেছে, যাঁরা দেশকে আটা-ময়দা দেন, তাঁরা পিজ্জাও খেতে পারেন।
অমৃতসরের যে ৫ বন্ধু এই পিজ্জা লঙ্গর খুলেছেন, তাঁরা জানিয়েছেন, সাধারণ লঙ্গরের ডাল-রুটি নিয়ে আসার সময় তাঁদের ছিল না। তাই তাঁরা হরিয়ানার একটি মল থেকে রেগুলার সাইজ পিজ্জা নিয়ে আসেন, তারপর সিঙ্ঘু সীমানায় খুলে ফেলেন স্টল। পিজ্জা খেতে লাইনও পড়ে লম্বা, তাতে আন্দোলনকারী কৃষকরা যেমন ছিলেন, তেমন ছিলেন স্থানীয় মানুষ। অল্প সময়ে তাঁদের মধ্যে ৪০০-র মত পিজ্জা বিলি হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
কিন্তু এই পিজ্জা লঙ্গর নিয়ে নানা মহলে শুরু হয়েছে বিতর্ক। অনেকে সমালোচনাও করেছেন, যে ভুখা কৃষকরা দামী পিজ্জা খাচ্ছেন কী করে। পিজ্জা লঙ্গরের অন্যতম আয়োজক শানবীর সিংহ সান্ধু বলেছেন, এই কৃষকরা দেশের মানুষকে পিজ্জার আটা-ময়দা জোগাচ্ছেন, তাঁরা নিজেরাও একটা পিজ্জা খেতে পারেন।
২৫ বছরের সান্ধু নিজেও পেশায় কৃষক। পাশাপাশি অমৃতসরের গুরু নানকদেব বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি নিয়ে পড়াশোনা করেন। তিনি বলেছেন, কৃষকদের গাড়ি আছে, তারা ভাল পোশাক পরে, পিজ্জা খাচ্ছে, এটা কারও কারও সহ্য হচ্ছে না। কিন্তু এখনকার চাষীরা আর ধুতি-কুর্তা পরেন না, তাঁরা জিনস-টিশার্ট পরেন। তাঁরা কী পরবেন, কী খাবেন তা নিয়ে অন্য কারও কথা বলার অধিকার নেই। দরকারে সমালোচকরা আসুক, এসে দেখে যাক, কথা বলুক। তখন তারা জানতে পারবে, কৃষকদের চিন্তাভাবনা তাদের থেকে অনেক উন্নত। এই পিজ্জা লঙ্গরের ব্যবস্থা করে কৃষকদের সম্পর্কে মানুষের ধারণা পাল্টানোর চেষ্টা করছেন বলেও তিনি দাবি করেছেন।
নয়াদিল্লি: কৃষক সমাবেশের পাশেই বসেছে পিজ্জা লঙ্গর। অমৃতসরের ৫ বন্ধু এই পিজ্জা লঙ্গর খুলেছেন। এ নিয়ে বিতর্ক শুরু হতে লঙ্গর কর্তৃপক্ষ বলেছে, যাঁরা দেশকে আটা-ময়দা দেন, তাঁরা পিজ্জাও খেতে পারেন।
অমৃতসরের যে ৫ বন্ধু এই পিজ্জা লঙ্গর খুলেছেন, তাঁরা জানিয়েছেন, সাধারণ লঙ্গরের ডাল-রুটি নিয়ে আসার সময় তাঁদের ছিল না। তাই তাঁরা হরিয়ানার একটি মল থেকে রেগুলার সাইজ পিজ্জা নিয়ে আসেন, তারপর সিঙ্ঘু সীমানায় খুলে ফেলেন স্টল। পিজ্জা খেতে লাইনও পড়ে লম্বা, তাতে আন্দোলনকারী কৃষকরা যেমন ছিলেন, তেমন ছিলেন স্থানীয় মানুষ। অল্প সময়ে তাঁদের মধ্যে ৪০০-র মত পিজ্জা বিলি হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
কিন্তু এই পিজ্জা লঙ্গর নিয়ে নানা মহলে শুরু হয়েছে বিতর্ক। অনেকে সমালোচনাও করেছেন, যে ভুখা কৃষকরা দামী পিজ্জা খাচ্ছেন কী করে। পিজ্জা লঙ্গরের অন্যতম আয়োজক শানবীর সিংহ সান্ধু বলেছেন, এই কৃষকরা দেশের মানুষকে পিজ্জার আটা-ময়দা জোগাচ্ছেন, তাঁরা নিজেরাও একটা পিজ্জা খেতে পারেন।
২৫ বছরের সান্ধু নিজেও পেশায় কৃষক। পাশাপাশি অমৃতসরের গুরু নানকদেব বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি নিয়ে পড়াশোনা করেন। তিনি বলেছেন, কৃষকদের গাড়ি আছে, তারা ভাল পোশাক পরে, পিজ্জা খাচ্ছে, এটা কারও কারও সহ্য হচ্ছে না। কিন্তু এখনকার চাষীরা আর ধুতি-কুর্তা পরেন না, তাঁরা জিনস-টিশার্ট পরেন। তাঁরা কী পরবেন, কী খাবেন তা নিয়ে অন্য কারও কথা বলার অধিকার নেই। দরকারে সমালোচকরা আসুক, এসে দেখে যাক, কথা বলুক। তখন তারা জানতে পারবে, কৃষকদের চিন্তাভাবনা তাদের থেকে অনেক উন্নত। এই পিজ্জা লঙ্গরের ব্যবস্থা করে কৃষকদের সম্পর্কে মানুষের ধারণা পাল্টানোর চেষ্টা করছেন বলেও তিনি দাবি করেছেন।
খবর (news) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেইলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -