মাধ্যমিকে মেধাতালিকায় ছিলেন না স্বর্ণদীপ। এক চুলের জন্য মিস হয়ে গেছিল প্রথম দশের মধ্যে থাকার সুযোগ। উচ্চ মাধ্যমিকে স্ট্যান্ড করার ইচ্ছেটা তাই মাথার মধ্যে ছিলই স্বর্ণদীপের। শুরু থেকেই ঘড়ি ধরে পড়া ও পরীক্ষা দেওয়ার বিষয়টিতে জোর দিয়েছিলেন।
স্কুলের সাহায্য তো ছিলই। বিজ্ঞানের ছাত্র স্বর্ণদীপ প্রতি বিষয়েই প্রাইভেট টিউটরের সাহায্য নিয়েছিলেন। স্কুল ও টিউশন ছাড়াও বাড়িতে গড়ে ৫-৬ ঘন্টা পড়া ছিল আবশ্যিক।
রাত জেগে নয়, ভোরে উঠে পড়াতেই স্বচ্ছন্দ তিনি। বরাবর লিখে লিখে অনুশীলন করতেন। বিশেষত, বাংলা, ইংলিশ, বায়োলজিতে লিখে প্র্যাকটিশ করাটাই ভাল নম্বর পেতে সাহায্য করে তাঁকে।
এই বছরের পরীক্ষার্থীদের স্বর্ণদীপের পরামর্শ, বেছে বেছে নয়, লাইন বাই লাইন পড়তে হবে। ধ্যান-ধারণা খুব স্বচ্ছ থাকা আবশ্যক। নইলে এমসিকিউ প্যাটার্ন প্রশ্নের উত্তর দেওয়া কঠিন হতে পারে। আর এই অংশ থেকেই সবথেকে বেশি নম্বর পাওয়ার সুযোগ থাকে, বললেন স্বর্ণদীপ।
নোট তৈরি না করে, একাধিক বই পড়াই ছিল তাঁর স্ট্র্যাটেজি। মোবাইল ফোনে নজর ছিল না, ছিল না তাঁর সোশ্যাল মিডিয়ায় অ্যাকাউন্টও, জানালেন তিনি।
তবে স্বর্ণদীপ মনে করেন, শেষ মুহূর্তে কোমর বেঁধে পড়া কিংবা পরীক্ষা দেওয়ার থেকে একেবারে শুরু থেকেই এই অভ্যেস গুলি জারি রাখা দরকার।
Education Loan Information:
Calculate Education Loan EMI