ফেব্রুয়ারিতেই ডিভোর্সের চূড়ান্ত ডিক্রির আবেদন করেছিলেন হুইলার। ২৯ এপ্রিল জনসনের ছেলে ভূমিষ্ঠ হওয়ার আগেই তা মঞ্জুর হয়।
ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্য়ম সূত্রের খবর, জনসন ও হুইলারের মধ্যে ৪ মিলিয়ন পাউন্ডের রফা হতে পারে। ফেব্রুয়ারিতে লন্ডনের সেন্ট্রাল পারিবারিক আদালতে দুজনের টাকাপয়সার ভাগ-বাঁটোয়ারার ব্যাপারে বোঝাপড়া হয়েছিল। মামলার নম্বর থেকেই বোঝা গিয়েছিল যে, দুজনে টাকা-পয়সা বা সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়ে রফা করছিলেন।
জনসন, হুইলারের বিয়ে হয় ১৯৯৩-এ। চার সন্তান তাদের। লারা লেটিস (২৬), মিলো আর্থার (২৪), ক্য়াসিয়া পিচেস (২২) ও থিওডর অ্যাপোলো (২০)। ২০১৮-য় দুজনে আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত জানান।
জনসনের পঞ্চম সন্তান স্টিফেনির জন্ম হয় ২০০৯-এ। তার জন্মদাত্রী কলা বিষয়ক উপদেষ্টা হেলেন ম্য়াকিনটায়ার। হুইলারের সঙ্গে বিবাহিত জীবন টিকে থাকা অবস্থাতেই হেলেনের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান জনসন। তবে তাঁদের সম্পর্কও ভেঙে যায়, ক্য়ারির সঙ্গে সম্পর্কের কথা ঘোষণা করেন তিনি।
জনসনের প্রথম স্ত্রী অ্যালেগ্রা মস্টিন-ওয়েন। দুজনেরই বয়স যখন ২৩ বছর, সেসময় বিশ্ববিদ্য়ালয়ে তাঁদের আলাপ হয়। ১৯৮৭ সালে বিয়ে, তা ভেঙে যায় ১৯৯৩-এ।