সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে ব্যাঘ্র সংরক্ষণের জন্য তাদের যাবতীয় প্রচেষ্টাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় পরিবেশমন্ত্রী। সঙ্গে যোগ করেছেন পান্নার বাঘেদের নিয়ে ৫০ সেকেন্ডের একটি ভিডিও।
ইউনেস্কো বলেছে, পান্না টাইগার রিজার্ভের বাফার জোনে বাস্তুতন্ত্র রক্ষায় উল্লেখযোগ্য কাজ হয়েছে। এখানে শহুরে এলাকা মাত্র তিনটি, ৩০০-র বেশি গ্রাম। এই পরিস্থিতিতে উপার্জনের মূল উপায় উদ্যান, বনজ সম্পদ জাত আয়, সংস্কৃতি ও ইকো-ট্যুরিজম। মধ্য প্রদেশের প্রিন্সিপাল চিফ কনজার্ভেটর অফ ফরেস্টস অলোক কুমার বলেছেন, কেন্দ্রীয় পরিবেশ মন্ত্রক ২০১১ সালে পান্না টাইগার রিজার্ভ বা পিটিআরকে বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ হিসেবে ঘোষণা করে। এর ৯ বছর পর ইউনেস্কো তাদের ম্যান অ্যান্ড বায়োস্ফিয়ার প্রোগ্রামে পিটিআরকে যুক্ত করল। তিনি বলেছেন, এটা অত্যন্ত গর্বের মুহূর্ত, কারণ ২০০৮ সালে পান্নার সব বাঘ শেষ হয়ে যায়। ২০০৯-এ তারা একটি নারী ও একটি পুরুষ বাঘ নিয়ে আসে। আর এখন তা বেড়ে ৫০-এর বেশি।
আশপাশের গ্রামগুলির মানুষও ব্যাঘ্র সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছেন বলে তিনি জানিয়েছেন। যদিও কিছুদিন আগে চোরাশিকারীর হাতে পান্নার একটি বাঘের মৃত্যু হওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন তিনি।