প্রসঙ্গত, সম্প্রতি কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন কোভিড-১৯ ‘ঈশ্বরের ইচ্ছে’ এবং তার জেরে চলতি অর্থবর্ষে অর্থনীতির সংকোচন হয়ে থাকতে পারে বলে অভিমত জানান। সম্ভবত নির্মলার সেই মন্তব্যেরই প্রসঙ্গ টানেন তিনি।
দেশের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বৃহস্পতিবারই মস্কোয় সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেশন(এসসিও) শীর্ষ বৈঠকের ফাঁকে চিনা বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ই-র সঙ্গে বৈঠকে বসেন। লাদাখ সীমান্তে উত্তেজনার হ্রাসে দুজনেই পাঁচ দফা প্রস্তাবে সহমত হন। গত সপ্তাহে প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহও চিনা প্রতিরক্ষামন্ত্রী জেনারেল ওয়েই ফেঙ্গ-এর সঙ্গে রুশ রাজধানীতে সাক্ষাত্ করেন। এই প্রেক্ষাপটেই ফের কেন্দ্রের কাছে প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতির প্রশ্ন, কবে হৃত জমি চিনের কব্জা থেকে মুক্ত করবে ভারত।
এদিকে রেডিও পাকিস্তান রাহুলের লাদাখ ইস্যুতে কেন্দ্রের মোদি সরকারকে আক্রমণের উল্লেখ করে ট্যুইট করে বলেছে, ভারতীয় কংগ্রেসের নেতা রাহুল গাঁধী ফের লাদাখ বিতর্কে মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপি জমানার তীব্র সমালোচনা করেছেন।