পিটিশন খারিজ, রোহিঙ্গাদের সঙ্গে বিয়েতে নিষেধাজ্ঞা বহাল বাংলাদেশ হাইকোর্টে
Web Desk, ABP Ananda
Updated at:
09 Jan 2018 04:01 PM (IST)
ফাইল চিত্র
NEXT
PREV
ঢাকা: মায়ানমার থেকে আসা রোহিঙ্গা মুসলিমদের বিয়ে করা চলবে না। ২০১৪-য় জারি হওয়া এই নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখল ঢাকার আদালত। বৈবাহিক সম্পর্ক গড়ে রোহিঙ্গাদের ঘুরপথে বাংলাদেশি নাগরিকত্ব দাবি করার রাস্তা বন্ধ করতেই ওই নিষেধাজ্ঞা চাপানো হয়েছিল। নিষেধাজ্ঞা ভাঙার সাজা সাত বছরের জেল। কিন্তু তা সত্ত্বেও গত সেপ্টেম্বরে এক রোহিঙ্গা মেয়েকে বিয়ে করে এক মুসলিম যুবক। ২৬ বছরের ছেলেটি নতুন বউকে নিয়ে পালিয়ে যায়। তার বাবা বাবুল হোসেন ওই নিষেধাজ্ঞাকে চ্যালেঞ্জ করে তার বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। কিন্তু বাংলাদেশ হাইকোর্ট তাঁর পিটিশন নাকচ করে দিয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানাও হয়েছে বাবুলের।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোতাহের হোসেন সাজু বলেছেন, আদালত পিটিশন খারিজ করে যে প্রশাসনিক নির্দেশে বাংলাদেশি নাগরিক, রোহিঙ্গা উদ্বাস্তুদের বিয়ে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল, তা বহাল রেখেছে। ছেলেকে গ্রেফতারির হাত থেকে রক্ষার জন্য বাবুলের আবেদনও প্রত্যাখ্যান করেছে আদালত।
বাবুল ছেলের সঙ্গে ১৮ বছরের রোহিঙ্গা মেয়েটির বিয়ে সমর্থন করেছেন। নাগরিকত্ব পাওয়ার জন্য এই বিয়ে, মানতে চাননি তিনি। বাবুলের প্রশ্ন, বাংলাদেশিরা খ্রিস্টান ও অন্য ধর্মে বিয়ে করতে পারলে আমার ছেলের সঙ্গে রোহিঙ্গা মেয়ের বিয়েতে অন্যায় কোথায়? বাংলাদেশে ঠাঁই নেওয়া মুসলিমকেই তো বিয়ে করেছে।
মায়ানমারের রাখাইন প্রদেশে সামরিক বাহিনীর অত্যাচার, ধর্ষণ, হত্যালীলার অভিযোগে আগস্ট থেকে বাংলাদেশে প্রাণ বাঁচাতে ঢুকেছে সাড়ে ৬ লক্ষেরও বেশি রোহিঙ্গা। আগে থেকেই বাংলাদেশে রয়েছে ২
লক্ষের বেশি রোহিঙ্গা।
ত্রাণ সরবরাহকারী স্বেচ্ছাসেবী গোষ্ঠীগুলি জানিয়েছে, বাংলাদেশীরাই দেশের দক্ষিণপূর্ব অংশে শরণার্থী শিবিরগুলিতে উপচে পড়া ভিড়ের পরিপ্রেক্ষিতে রোহিঙ্গা মেয়েদের বিয়ের প্রস্তাব দিচ্ছে।
ঢাকা: মায়ানমার থেকে আসা রোহিঙ্গা মুসলিমদের বিয়ে করা চলবে না। ২০১৪-য় জারি হওয়া এই নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখল ঢাকার আদালত। বৈবাহিক সম্পর্ক গড়ে রোহিঙ্গাদের ঘুরপথে বাংলাদেশি নাগরিকত্ব দাবি করার রাস্তা বন্ধ করতেই ওই নিষেধাজ্ঞা চাপানো হয়েছিল। নিষেধাজ্ঞা ভাঙার সাজা সাত বছরের জেল। কিন্তু তা সত্ত্বেও গত সেপ্টেম্বরে এক রোহিঙ্গা মেয়েকে বিয়ে করে এক মুসলিম যুবক। ২৬ বছরের ছেলেটি নতুন বউকে নিয়ে পালিয়ে যায়। তার বাবা বাবুল হোসেন ওই নিষেধাজ্ঞাকে চ্যালেঞ্জ করে তার বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। কিন্তু বাংলাদেশ হাইকোর্ট তাঁর পিটিশন নাকচ করে দিয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানাও হয়েছে বাবুলের।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোতাহের হোসেন সাজু বলেছেন, আদালত পিটিশন খারিজ করে যে প্রশাসনিক নির্দেশে বাংলাদেশি নাগরিক, রোহিঙ্গা উদ্বাস্তুদের বিয়ে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল, তা বহাল রেখেছে। ছেলেকে গ্রেফতারির হাত থেকে রক্ষার জন্য বাবুলের আবেদনও প্রত্যাখ্যান করেছে আদালত।
বাবুল ছেলের সঙ্গে ১৮ বছরের রোহিঙ্গা মেয়েটির বিয়ে সমর্থন করেছেন। নাগরিকত্ব পাওয়ার জন্য এই বিয়ে, মানতে চাননি তিনি। বাবুলের প্রশ্ন, বাংলাদেশিরা খ্রিস্টান ও অন্য ধর্মে বিয়ে করতে পারলে আমার ছেলের সঙ্গে রোহিঙ্গা মেয়ের বিয়েতে অন্যায় কোথায়? বাংলাদেশে ঠাঁই নেওয়া মুসলিমকেই তো বিয়ে করেছে।
মায়ানমারের রাখাইন প্রদেশে সামরিক বাহিনীর অত্যাচার, ধর্ষণ, হত্যালীলার অভিযোগে আগস্ট থেকে বাংলাদেশে প্রাণ বাঁচাতে ঢুকেছে সাড়ে ৬ লক্ষেরও বেশি রোহিঙ্গা। আগে থেকেই বাংলাদেশে রয়েছে ২
লক্ষের বেশি রোহিঙ্গা।
ত্রাণ সরবরাহকারী স্বেচ্ছাসেবী গোষ্ঠীগুলি জানিয়েছে, বাংলাদেশীরাই দেশের দক্ষিণপূর্ব অংশে শরণার্থী শিবিরগুলিতে উপচে পড়া ভিড়ের পরিপ্রেক্ষিতে রোহিঙ্গা মেয়েদের বিয়ের প্রস্তাব দিচ্ছে।
আন্তর্জাতিক (world) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেইলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -